১৪/০৬/২০২৫, ১৭:৩২ অপরাহ্ণ
34.6 C
Dhaka
১৪/০৬/২০২৫, ১৭:৩২ অপরাহ্ণ

আইপিএলের নতুন সূচি প্রস্তুত, বাতিল একাধিক ভেন্যু

স্থগিত হওয়া ভারতীয় ফ্র্যাঞ্চাইজি টুর্নামেন্ট আইপিএল নতুন করে মাঠে গড়াতে যাচ্ছে। ইতোমধ্যে নতুন করে তিনটি নতুন সূচি প্রস্তুত করা হয়েছে বলে জানিয়েছে দেশটির ক্রীড়াভিত্তিক ওয়েবসাইট ক্রিকবাজ। চূড়ান্ত সিদ্ধান্তের পর আজ (সোমবার) সন্ধ্যা নাগাদ আইপিএল কর্তৃপক্ষ আনুষ্ঠানিকভাবে সূচি ঘোষণা করতে পারে।

এক প্রতিবেদনে ক্রিকবাজ উল্লেখ করেছে— লিগপর্ব, প্লে-অফ মিলিয়ে আর ১৬টি ম্যাচ বাকি। এজন্য বিসিসিআই ম্যানেজমেন্ট সম্ভাব্য তিনটি সূচি প্রস্তুত রেখেছে। যা নিয়ে চূড়ান্ত সিদ্ধান্ত হবে আজ দিনের শেষদিকে। বিকেলে সভায় বসবে আইপিএল গভর্নিং কাউন্সিল। প্রস্তুতকৃত তিনটি সূচির একটিতে রয়েছে সচরাচর মেনে চলা আইপিএলের হোম অ্যান্ড অ্যাওয়ে ফরম্যাট। যদিও সেখানে ভেন্যুর তালিকা থেকে ধর্মশালাকে বাদ দেওয়া হয়েছে।

এ ছাড়া বাকি দুটি প্রস্তাবিত সূচিতেও বাদ কমানো হয়েছে ভেন্যুর সংখ্যা। টুর্নামেন্ট কর্তৃপক্ষের ভাবনা আইপিএলের বাকি অংশ দেশের দক্ষিণাঞ্চল, অর্থাৎ হায়দরাবাদ, বেঙ্গালুরু ও চেন্নাইয়ে আয়োজনের। পাকিস্তানের সঙ্গে যুদ্ধবিরতি কার্যকর হলেও, এখনও পুরোপুরি পরিস্থিতি স্বাভাবিক না হওয়ায় বিসিসিআই এমন পরিকল্পনায় আগাচ্ছে বলে আগেই খবর প্রকাশিত হয়েছিল। যা নিয়ে উল্লেখ্য তিন প্রদেশের ক্রিকেট সংস্থার সঙ্গে যোগাযোগ করলে জানা যায়, তাদের সঙ্গে এখনও বিসিসিআই থেকে কোনো আনুষ্ঠানিক আলোচনা হয়নি।

আইপিএল নিয়ে গভর্নিং কাউন্সিল ও বিসিসিআইয়ের নতুন পরিকল্পনার চূড়ান্ত হবে আগামী কয়েক ঘণ্টার মধ্যে। সে কারণে এই মুহূর্তে কোনো আনুষ্ঠানিক বক্তব্য পায়নি বলে উল্লেখ করেছে ক্রিকবাজ। তবে গতকালই প্রতিটি ফ্র্যাঞ্চাইজিকে দেওয়া বিসিসিআইয়ের বার্তায় ইঙ্গিত মিলেছে শিগগিরই নতুন সূচি সামনে আসছে। ইন্ডিয়ান এক্সপ্রেস তাদের খবরে জানিয়েছে, আজকের মধ্যে সকল বিদেশি খেলোয়াড়কে ভারতে ফিরিয়ে আনার জন্য বার্তা দিয়েছে বিসিসিআই। এক সপ্তাহের জন্য টুর্নামেন্ট স্থগিত থাকার কারণে ফাইনালও পিছিয়ে যাচ্ছে। ২৫ মে’র বদলে ৩০ মে হতে পারে ফাইনাল। আর নতুন করে আইপিএল শুরু হতে পারে ১৬ বা ১৭ মে।

পড়ুন: আইপিএল শুরু নিয়ে বিসিসিআই’র তোড়জোড়

দেখুন: আইপিএল ও পিএসএল ভূমিকা রাখছে ভারত পাকিস্তান সম্ভাব্য যু/দ্ধে?

এস

বিজ্ঞাপন

আরও পড়ুন

LEAVE A REPLY

Please enter your comment!
Please enter your name here

বিশেষ প্রতিবেদন