১৪/০৬/২০২৫, ৮:২১ পূর্বাহ্ণ
28.4 C
Dhaka
১৪/০৬/২০২৫, ৮:২১ পূর্বাহ্ণ

আধিপত্যবাদহীন দেশ গঠনে ভূয়া মুক্তিযোদ্ধা মুক্ত দেশ চাই : ইঞ্জি. মোসলেম উদ্দিন

আধিপত্যবাদ মুক্ত দেশ গঠনে ভূয়া মুক্তিযোদ্ধা মুক্ত দেশ গঠনের আহ্বান জানিয়েছেন জাতীয় মুক্তিযোদ্ধা পরিষদের কেন্দ্রীয় সভাপতি ইঞ্জিনিয়ার মোসলেম উদ্দিন। তিনি বলেন, ভূয়া মুক্তিযোদ্ধাদের শনাক্ত করে কমিশন গঠন করতে হবে এবং ট্রাইব্যুনালের মাধ্যমে তাদের দৃষ্টান্তমূলক শাস্তি নিশ্চিত করতে হবে। যারা এই পরিচয়ে রাষ্ট্রীয় সুযোগ-সুবিধা নিয়েছে, তাদের কাছ থেকে তা আইন করে ফিরিয়ে আনতে হবে। প্রয়োজন হলে তাদের সম্পত্তি বাজেয়াপ্ত করতে হবে।

মঙ্গলবার (২০ মে ২০২৫) বিকেল লালমনিরহাট এলজিআরডি মিলনায়তনে জাতীয় মুক্তিযোদ্ধা পরিষদ লালমনিরহাট জেলা শাখা আয়োজিত ‘জেলা কাউন্সিল ২৫’ অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এসব কথা বলেন।


অনুষ্ঠানে সভাপতিত্ব করেন বীর মুক্তিযোদ্ধা আবু মুসা। বিশেষ অতিথির বক্তব্য দেন পরিষদের কেন্দ্রীয় সহ-সভাপতি আব্দুল ওয়ারেছ, লালমনিরহাট জেলা জামায়াতের আমীর অ্যাডভোকেট আবু তাহের, জেলা নায়েবে আমীর মাওলানা হাবিবুর রহমান, সহকারী সেক্রেটারি হাফেজ শাহআলম, বীর মুক্তিযোদ্ধা গোলাম হোসেন, সামছুর রহমান, আব্দুল আজিজ, রুহুল আমিন, আসাদুজ্জামান খন্দকার, মেহেরুজ্জামান ও আবু তালেব প্রমুখ।

এছাড়াও উপস্থিত ছিলেন লালমনিরহাট সদর-৩ আসনের জামায়াত মনোনীত সংসদ সদস্য প্রার্থী প্রভাষক হারুন অর রশীদ এবং বিশিষ্ট ব্যবসায়ী ও সংগঠনের দায়িত্বশীল নিয়াজ আহমেদ রেজা।

অনুষ্ঠানে ইসলামী সংগীত পরিবেশন করে টনেডো শিল্পীগোষ্ঠী, লালমনিরহাট জেলা শাখা।

প্রধান অতিথি আরও বলেন, স্বাধীনতা যুদ্ধ, মুক্তিযোদ্ধা ও মুক্তিযুদ্ধ আমাদের গৌরবময় অধ্যায়। কিন্তু আওয়ামী লীগ ভূয়া মুক্তিযোদ্ধাদের সার্টিফিকেট দিয়ে সেই অধ্যায়কে কলঙ্কিত করেছে। অবিলম্বে কমিশন গঠন করে তাদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নিতে হবে। জামায়াতে ইসলামী ১৯৭৯ সালে প্রতিষ্ঠিত, তাহলে তারা কীভাবে মুক্তিযুদ্ধকালীন সময়ে বিরোধিতা করলো? এসব মিথ্যা অপপ্রচার বন্ধ করে ইসলামী রাষ্ট্র গঠনে সকলকে এগিয়ে আসতে হবে।

অনুষ্ঠান সঞ্চালনায় ছিলেন জেলা জামায়াতের সেক্রেটারি ও লালমনিরহাট (আদিতমারী-কালীগঞ্জ)-২ আসনের সংসদ সদস্য প্রার্থী অ্যাডভোকেট ফিরোজ হায়দার লাভলু।

পড়ুন : লালমনিরহাট সদর হাসপাতালে দুদকের হঠাৎ অভিযান

বিজ্ঞাপন

আরও পড়ুন

LEAVE A REPLY

Please enter your comment!
Please enter your name here

বিশেষ প্রতিবেদন