অন্তর্বর্তী সরকারের ৩ মাসেও আশানুরূপ বিচায় পায়নি বিডিআর বিদ্রোহের নিহতদের পরিবার। আগামী ২ সপ্তাহের মধ্যে আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনালে অভিযোগ দেয়া হবে বলেও জানান পরিবারের সদস্যরা। রাজধানীর রাওয়া কনভেনশন হলে এক সংবাদ সম্মেলনে ৬ দফা দাবি তুলে ধরেন তারা।
২০০৯ সালের ২৫ ফেব্রুয়ারি, এক যোগে দেশব্যাপী বিদ্রোহ করেছিল বিডিআর সদস্যরা। সবচেয়ে বেশি নৃশংসতা হয়েছিল ঢাকার পিলখানায় বিডিআর সদর দপ্তরে। এক যুগেরও বেশি সময়ের সেই নারকীয় হত্যাকান্ডে ৫৭ জন সেনা কর্মকর্তাসহ ৭৪ জন নিহত হয়।
সেই সময় ক্ষমতায় থাকায় তৎকালীন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাসহ বিডিআর বিদ্রোহের পেছনে সরাসরি ভারতের ইন্ধন আছে বলে অভিযোগ করেন বিডিআর বিদ্রোহে স্বজন হারানো ভুক্তভোগী পরিবারগুলোর।

এসময় বিডিআর বিদ্রোহের ঘটনায় বিগত দিনগুলোর তদন্ত প্রতিবেদন প্রকাশ ও সকল নিহত সদস্যকে শহীদী মর্যাদা দেওয়াসহ ৬ দফা দাবি তুলে ধরেন ভুক্তভোগী পরিবার।
এসময় জুলাই- আগস্ট বিপ্লবে ছাত্র-জনতার ওপর গুলি না করায় সেনাবাহিনীকে ধন্যবাদ জানায় বিডিআর বিদ্রোহে স্বজন হারানো পরিবারগুলো।
এনএ/