ঈদ কিংবা অন্য কোনো লম্বা ছুটি পেলেই প্রকৃতিপ্রেমী পর্যটকেরা ভিড় করে সাগরপাড়ে। ভ্রমণ পিপাসুদের বরণে প্রস্তুত সমুদ্র শহর কক্সবাজার ও সাগর কন্যা কুয়াকাটা। সবখানেই আছে বিশেষ ছাড়ের ব্যবস্থা। নেয়া হয়েছে নিরাপত্তার সব ব্যবস্থা।
ঈদের আগে সাধারণত কক্সবাজারের অন্তত ৪০ শতাংশ হোটেলের রুম বুকিং থাকে। এবার বুকিং একটু কম। তাই চিন্তিত পর্যটন ব্যবসায়ীরা। ঈদের পর দিন পর্যটক বাড়ার আশা তাঁদের।
এরই মধ্যে বিশেষ ছাড়ের ঘোষণা দিয়েছে বেশ কিছু হোটেল-মোটেল-গেস্ট হাউজ। পর্যটকদের নিরাপত্তায়ও নেয়া হয়েছে ব্যবস্থা।
পর্যটক বরণে প্রস্তুত দেশের দ্বিতীয় বৃহত্তম সৈকত কুয়াকাটা। তবে যথেষ্ট বুকিং নেই সেখানেও।
বর্ষায় মৌসুমী সমুদ্র থাকে উত্তাল। তাই প্রস্তুত ফায়ারসার্ভিস ও উদ্ধারকারী স্বেচ্ছাসেবী দলগুলো। নেয়া হয়েছে নিরাপত্তার সব ব্যবস্থা।
কক্সবাজার ও কুয়াকাটার অন্য ভ্রমণকেন্দ্রগুলোতেও অবাধে ঘুরে বেড়াবেন পর্যটকরা এই প্রত্যাশা পর্যটনসংশ্লিষ্ট সবার।