ঈদে উত্তরবঙ্গের ঘরমুখী মানুষের যাত্রা নির্বিঘ্ন করতে, খুলে দেওয়া হচ্ছে বেশ কয়েকটি আন্ডারপাস। ফলে এবার উত্তরের ঈদযাত্রা হবে স্বস্তির। নির্বিঘ্নে যাতায়াত করতে পারবেন যাত্রীরা। ঈদের ১০ দিন আগে যমুনা সেতু পশ্চিম মহাসড়কে নির্মিত ৪টি আন্ডারপাস খুলে দেওয়ার সিদ্ধান্ত হয়েছে।
এবার ভোগান্তির শঙ্কা নেই সিরাজগঞ্জের ঢাকা-বগুড়া মহাসড়কে। কারণ ঈদের ১০ দিন আগে যমুনা সেতু পশ্চিম মহাসড়কে নির্মিত ১১টি উড়াল সেতুর মধ্যে নয়টি ও হাটিকুমরুল ইন্টারচেঞ্জের সার্ভিস সড়ক খুলে দেওয়া হবে। খুলে দেওয়া হচ্ছে চারটি আন্ডারপাসও।
পাশাপাশি ঢাকা-রংপুর মহাসড়কের চারলেন চালু হওয়ায় সুফল পাবে ঘরমুখী মানুষ। বিগত সময়ে এই সড়কে তীব্র যানজট দেখা গেলেও, এবার ঘরমুখী যাত্রীদের জন্য ভোগান্তিমুক্ত ও স্বস্তিদায়ক হবে বলে আশা সংশ্লিষ্টদের।
যমুনা সেতু পশ্চিম গোলচত্বর হয়ে হাটিকুমরুল গোলচত্বর পর্যন্ত ২২ কিলোমিটার মহাসড়ক। স্বাভাবিক সময়ে যমুনা সেতু হয়ে প্রতিদিন উত্তরের ১৬টি ও দক্ষিণের পাঁচটি জেলার প্রায় ১৫ থেকে ২০ হাজার যানবাহন পারাপার হয়। কিন্তু আসলেই এর সংখ্যা বেড়ে হয় কয়েকগুণ। যানজটে ভোগান্তি বাড়ে যাত্রী ও চালকদের।

উত্তরাঞ্চলের ঈদ যাত্রা নির্বিঘ্ন করতে এবার খুলে দেওয়া হচ্ছে, ঝাঐল, ঘুরকা, সলঙ্গা ও ভূইয়াগাতী আন্ডারপাস।
এছাড়াও, পুলিশ, হাইওয়ে পুলিশ সব সময় সচেতন ভাবে মনিটরিং করবে সড়ক। পাশাপাশি স্থানীয় জনগণের সমন্বয়ে গঠিত কমিউনিটি পুলিশও কাজ করবে।
পড়ুন: অতিরিক্ত ভাড়া নিলে লঞ্চের রুট পারমিট বাতিল : নৌ পরিবহন উপদেষ্টা
দেখুন: গাবতলী টার্মিনালে নেই ঘরমুখো মানুষের ভিড় |
ইম/