আসন্ন ঈদুল আযহা উপলক্ষে কক্সবাজারের শতাধিক পশুর হাটে শুরু হয়েছে কোরবানির পশু কেনাবেচা। ধর্মপ্রাণ ও বিত্তবান ক্রেতারা ইতোমধ্যে সামর্থ্য অনুযায়ী পশু কেনা শুরু করেছেন। তবে মিয়ানমার থেকে চোরাই পথে গরু আসায় দুশ্চিন্তায় পড়েছেন স্থানীয় খামারিরা।
কদিন বাদেই কোরবানির ঈদ। এ উপলক্ষে কক্সবাজারের বিভিন্ন পশুর হাটে শুরু হয়েছে পশু বেচাকেনা। জেলার প্রান্তিক পর্যারের খামারীরা হাটে তুলেছেন পালিত পশু। মহান আল্লাহর সন্তুষ্টি অর্জনের উদ্দেশ্য এরই মধ্যে সামর্থ্য অনযায়ী পশু কেনা শুরু করেছেন মুসল্লিরা। জেলার শতাধিক পশুর হাটে তাই বেড়েচে ক্রেতা বিক্রেতার সমাগম।
জেলা প্রাণিসম্পদ কার্যালয়ের তথ্য অনুযায়ী, এবার জেলায় পশুর চাহিদা ১ লাখ ৬২ হাজার হলেও মজুদ রয়েছে প্রায় ১ লাখ ৭০ হাজার গবাদিপশু।
তবে সীমান্ত দিয়ে মিয়ানমার থেকে চোরাইপথে গরু প্রবেশ করায় হুমকিতে পড়েছেন স্থানীয় খামারিরা। উৎপাদন খরচ বেড়ে যাওয়ার পাশাপাশি এসব অবৈধ পশু বাজারে ঢুকে পড়ায়, ন্যায্য মূল্য না পাওয়ার শঙ্কায় তারা।
অবৈধ পশু প্রবেশ ঠেকাতে আইন-শৃঙ্খলা বাহিনী ও প্রশাসনের সঙ্গে সমন্বয় করে কাজ করার কথা জানালেন জেলা প্রাণিসম্পদ কর্মকর্তা।
কোরবানির পশুতে চাহিদা পূরণ হলেও, অবৈধ পশু অনুপ্রবেশ বন্ধ ও বাজার ব্যবস্থাপনায় নজরদারি বাড়ানো না হলে, সংকটে পড়তে পারেন স্থানীয় খামারিরা।
এনএ/