ব্যবসায়ীদের কাগজপত্র সব ঠিক থাকলেও, ফাইল আটকে ঘুষ নেন তিনি। নিজের দাপ্তরিক কাজ করান বহিরাগতদের দিয়ে। এমন অভিযোগ, ঢাকা রপ্তানি প্রক্রিয়াকরণ অঞ্চল- ডিইপিজেড এর কাস্টমস বন্ড কমিশনারেট সহকারী কমিশনার নূরুন নাহার সিদ্দিকার বিরুদ্ধে।
তার বিরুদ্ধে প্রায় সব ফাইলে নূন্যতম তিনশো টাকা ঘুষ ও ফাইল আটকে রেখে অনৈতিকভাবে অর্থ আদায়ের অভিযোগ উঠেছে। বহিরাগতদের দিয়েও নিজের অফিসিয়াল কাজ করানোর অভিযোগও আছে।
তার বিরুদ্ধে অনেকবার বিক্ষোভসহ নানা কর্সূচি পালন করেছেন ভুক্তভোগীরা। আন্দোলনরত ব্যবসায়ীদের অভিযোগ, সঠিক নিয়মে ব্যবসা পরিচানা করলেও, কাগজপত্র সঠিক থাকা সত্ত্বেও ফাইল আটকে রাখা হয়।
তবে নুরুন নাহার সিদ্দিকা তার বিরুদ্ধে আনিত অভিযোগ অস্বীকার করেছেন। ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তাদের অনুমতি ছাড়া ক্যামেরার সামনে কথা বলতে অস্বীকার করেন তিনি।
হয়রানিমুক্ত ব্যবসায় পরিচালনার জন্য দ্রুত এই কর্মকর্তার অপসারণ দাবি সংশ্লিষ্ট ব্যবসায়ীদের।