এখনও পর্যন্ত ভোজ্যতেলের সংকট পুরোপুরি কাটেনি। দোকানিরা বলছেন যোগান কমার কারণ মিলার আর ডিলারদের সিন্ডিকেট। বেগুন, শশা, লেবুর দাম বাড়লেও কমতির দিকে অন্যসব সবজি। মুরগীর মাংসের দাম কমলেও বাড়তি মাছ-গরুর মাংসের দর।

ছুটির দিনের সাথে রমজান তাই রাজধানীর বাজারগুলো ক্রেতা সমাগমে জমজমাট। হরেকরকমের পণ্যের পসরা সাজিয়ে দোকানিরা ক্রেতা আর্কষণ করছেন। ভোক্তারাও যাচাই-বাছাই ও দরদাম করে কিনছেন পণ্য।
রমজানে ভাজাপোড়ার কদর কয়েকগুণ বাড়ে। তবে এখনও স্বাভাবিক হয়নি তেলের বাজার। দুই-একটি কোম্পানি বাজারে তেল ছাড়লেও চাহিদার তুলনায় তা পর্যাপ্ত নয়। কৃত্রিম এ সংকটে মিলার ও ডিলারদের দুষছেন ব্যবসায়ীরা।
সবজির বাজার খানিকটা স্বস্তি দিলেও বেগুন, শশা, লেবুর দাম নতুন করে চিন্তা বাড়িয়েছে। বেগুনের কেজি ১২০ টাকা হলেও দেড়শোর ঘর ছাড়িয়েছে লেবু। হালি বিক্রি হচ্ছে ১৫০ টাকায়।
রমজানে মাছের চাহিদা কমলেও দামে নেই কোন প্রভাব। বরং সপ্তাহে ব্যবধানে সব ধরনের মাছ কেজি প্রতি বেড়েছে ৪০ থেকে ৫০ টাকা।মুরগির মাংসের দর কমতির দিকে থাকলেও গরুর মাংস কেজিতে ৩০ থেকে ৪০ টাকা বেড়ে বিক্রি হচ্ছে ৭৮০ থেকে ৯০ টাকায়।

শুল্ক ছাড়ে খেজুরের দাম সহনীয় হলেও আপেল,কমলা,মাল্টা সহ অন্য সব ফলের দাম যথারীতি বাড়তি।
নিত্য পণ্যের বাজার ক্রেতা নাগালে আনতে মনিটরিং ব্যবস্থা আরো জোরদার করার দাবী সাধারণ মানুষের।
এনএ/