কোরবানি দিতে গিয়ে এখন পর্যন্ত আহত হয়ে জাতীয় অর্থোপেডিক হাসপাতাল ও পুনর্বাসন কেন্দ্রে (নিটোর) চিকিৎসা নিয়েছেন ৯৪২ জন এবং ভর্তি আছেন ৩২৪ জন।
জাতীয় অর্থোপেডিক হাসপাতাল ও পুনর্বাসন কেন্দ্রের (নিটোর) তথ্য মতে, ঈদের আগের দিন পশু কেনার সময় লাথিতে আহত হয়ে ও ঈদের দিন এবং ঈদের পরদিন পশু কোরবানি দিতে গিয়ে আহত হয়ে মোট চিকিৎসা নিতে এসেছেন ৯৪২ জন। এর মধ্যে জরুরি অপারেশন লেগেছে ২৬৪ জনের।
এছাড়াও এই তিন দিনে হাসপাতালে ভর্তি আছেন ৩২৪ জন এবং হাসপাতাল ছেড়ে গেছেন ৬১৮ জন।
তবে ঈদের তৃতীয় দিন আজ সোমবার। আজও সকাল থেকে সামান্য কিছু আহত রোগী আসছেন বলে জানিয়েছেন কর্তৃপক্ষ। যার সঠিক হিসেব আগামীকাল দুপুরে পাওয়া যাবে বলে জানানো হয়।
সোমবার (৯জুন) রাজধানীর শের-ই-বাংলা নগরে অবস্থিত জাতীয় অর্থোপেডিক হাসপাতাল ও পুনর্বাসন কেন্দ্র (নিটোর) ঘুরে এমন তথ্য পাওয়া গেছে। এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন জরুরি বিভাগের চিকিৎসক কনসাল্টেন্ট ডা. রিপন ঘোষ।
এছাড়াও ঈদের দ্বিতীয় দিন গতকাল রোববার (০৮জুন) আহত হয়ে হাসপাতালে চিকিৎসা নিতে এসেছেন ৩০১ জন। এদের মধ্যে জরুরি অপারেশন লেগেছে ৮৩ জনের। আর ভর্তি হতে হয়েছে ১১৭ জনকে।
একইসঙ্গে ঈদের আগের দিন পশু কিনতে গিয়ে লাথিতে ভাংচুর রোগী এসেছে ৩১৬ জন। এদের মধ্যে জরুরি অপারেশন লেগেছে ৭৯ জনের। আর মোট ভর্তি হতে হয়েছে ৮৫ জনের।
এ নিয়ে গত শুক্রবার ঈদের আগের দিন, ঈদের দিন এবং ঈদের পরদিন মিলিয়ে মোট আহত হয়ে হাসপাতালে চিকিৎসা নিতে এসেছেন ৯৪২ জন। এর মধ্যে জরুরি অপারেশন লেগেছে ২৬৪ জনের। হাসপাতালে ভর্তি আছেন ৩২৪ জন এবং হাসপাতাল ছেড়ে গেছেন ৬১৮ জন।
