জানুয়ারির ১৫ তারিখের মধ্যে জুলাই বিপ্লবের ঘোষণাপত্র দিতে হবে। সরকারের প্রতি এমন আহবান জানিয়েছেন বৈষম্যবিরোধী শিক্ষার্থীরা। শহীদ মিনারে মার্চ ফর ইউনিটি সমাবেশে তারা বলেন, দ্রব্যমুল্য ও আইনশৃঙ্খলা নিয়ে জনমনে স্বস্থি নেই। ফ্যাসিবাদের প্রেতাত্মাদের করা না হলে আইন নিজের হাতে তুলে নেয়ার ঘোষণা দেন তারা।
সমালোচনা, শংকা, আন্দোলনের ভবিষ্যৎ নিয়ে প্রশ্ন, জুলাই আন্দোলনের ঘোষণাপত্র ঘিরে রাজনৈতিক দলগুলোর মতবিরোধ উত্তেজনার পারদ ছিলো তুঙ্গে।

১৫ জানুয়ারির মধ্যে ঘোষণাপত্র দেয়ার আল্টিমেটাম:
ঘোষণাপত্রের বদলে ঐক্যের ডাক দিতে তাই শহীদ মিনারে জড়ো হন শিক্ষার্থীরা। শামিল হন প্রবাসী যোদ্ধারাও। অংশ নেন নিহত যোদ্ধাদের স্বজন ও আহতরাও।
কানায় কানায় পুর্ণ হয়ে উঠে শহীদ মিনার এলাকা। শিক্ষার্থীদের প্রশ্ন কেন নামতে হলো মাঠে।
দ্রব্যমুল্যে এখনো কমেনি, আইনশৃঙ্খলা নিয়ন্ত্রণে নেই। তাই ইউনুস সরকারক সাবধান হওয়ার হুশিয়ারি দেন তারা।
শিক্ষার্থীরা বলেন,এইমুহুর্তে দরকার বিচার আর সংস্কার, জুলাইয়ের প্রেরণা দিতে ঘোষণা। সমালোচনা করা হয় ভারতের ভুমিকারও।

আক্তাররা মনে করেন, সংগ্রাম এখনো শেষ হয়নি। প্রশাসনসহ সর্বত্র জাগ্রত ফ্যাসিবাদ শক্তি। তাদের চাওয়া ১৫ জানুয়ারির মধ্যেই প্রক্লামেশন দিতে হবে।
পাড়া মহল্লায় গিয়ে জনগণের সঙ্গে জুলাই বিপ্বব নিয়ে কথা বলতে সবার প্রতি আহবান জানান বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনের নেতারা।