বন্যার প্রভাবে বাজারে বেড়েছে চালের দাম। পেঁয়াজ, আলুর শুল্ক কমলেও তার প্রভাব নেই। বেশিরভাগ সবজির দরও বাড়তি। যথেষ্ট সরবরাহ থাকলেও বাড়তি দামের কারণ জানে না কেউ। চিংড়ির দাম বাড়লেও কমেছে ইলিশের দাম। সব মিলে বলা চলে স্থিতিশিল আছে আমিষের বাজার।
গেল দুই সপ্তাহে সারা দেশে বন্যায় বাজারে দাম বেড়েছে চালের। কেজি প্রতি ৪ টাকা বেড়ে নাজির শাইল ৭৪ টাকা, মিনিকেট ৭০ টাকা। গরীবের মোটা চাল ৬ টাকা বেড়ে বিক্রি হচ্ছে ৫৬ টাকায়। এদিকে শুল্ক কমলেও দাম কমেনি পেঁয়াজ, আলুর। পেঁয়াজ কেজি প্রতি বিক্রি হচ্ছে ১২৫ টাকা আর আলু ৫৬ টাকায়।
পেঁপে ছাড়া পঞ্চাশ টাকা নিচে বাজারে নেই কোন সবজি। সিম বিক্রি হচ্ছে ২৩০ টাকায়, বেগুন কেজিতে ৩০ টাকা বেড়ে ১২০, লাউ ২০ টাকা বেড়ে ৮০ টাকা, পটল, মুলা ১০ টাকা বেড়ে ৬০ টাকা। বন্যায় ফসল নষ্ট হওয়ায় অজুহাত বিক্রেতাদের।
মাছের দর স্থিতিশীল থাকলেও এখনো ক্রেতার নাগালে নয়। চিংড়ির দাম বাড়লেও কমেছে ইলিশে। পোল্ট্রি মুরগি কেজিতে ১০ টাকা বেড়ে গেলেও মাংসের বাজার খানিকটা স্বাভাবিক। তবে ক্রেতা নেই।
নিত্য পণ্যের বাজার ক্রেতা নাগালে আনতে মনিটরিং ব্যবস্থা আরো জোরদার করার দাবী সাধারণ মানুষের।