24 C
Dhaka
মঙ্গলবার, মার্চ ২৫, ২০২৫

তেল-চাল ছাড়া রোজার কেনাকাটায় ফিরছে স্বস্তি

পবিত্র রমজান মাস সামনে রেখে চিড়া-মুড়ি, ছোলা, ডাল, চিনি ও খেজুরর দর সহনশীল হলেও স্বস্তি নেই তেল ও চালের বাজারে। সেইসাথে বাড়তি ফল ও মাছ- মাংসের দামও। ব্যবসায়ীরা বলছেন বাজারে তেল ছাড়া সংকট নেই কোন পণ্যে। বাজারের স্বাভাবিক রাখতে মনিটরিং ব্যবস্থা জোরদারের দাবি ক্রেতাদের।

দরজায় কড়া নাড়ছে মাহে রমজান। সিয়াম সাধনার এ মাসে মুসলমানদের আচার-আচরণ থেকে শুরু করে ভিন্নতা আসে খাবার দাবারে। তাই বাজারের তালিকায় থাকে ব্যাপক পরিবর্তন। কয়েকগুণ কদর বেড়ে যায় ছোলা, ডাল, খেজুর ও হালিম সহ ইফতারি পণ্যের।

কিন্তু বিগত বছরের তুলনায় এবারের রোজার বাজার অনেকটা সহনীয়। ছোলা, ডাল, চিড়ামুড়ি ও চিনির দাম কেজি প্রতি কমেছে পাঁচ টাকা থেকে দশ টাকা। প্রতি কেজি ছোলা মান ভেদে বিক্রি হচ্ছে ১০৫ থেকে ১১০ টাকা, চিড়া ১০ টাকা কমে ৭০ থেকে ৮০ টাকা আর চিনি বিক্রি হচ্ছে ১২৫ টাকা।

শুল্ক কমায় আমদানি ব্যয় ১৫ শতাংশ কমে খেজুরের বাজারে স্বস্তি। ১৫০০ টাকার মেডজুল ১৩০০ টাকা, আজওয়া হাজার টাকা। দাবাস ৪০০ থেকে ৪৫০ টাকা আর জাহেদি বিক্রি হচ্ছে ১৭০ টাকায়। তবে আপেল, কমলা, মল্টা সহ অন্য সব ফলের দাম যথারীতি বাড়তি।

নতুন বছরে তেল ও চালের বাজারে এখন ফেরেনি স্বস্তি। বিদ্যমান আছে সয়াবিল তেলের সংকট, সেইসাথে নতুন করে বাড়ছে চালের দাম। ব্যবসায়ীদের অভিযোগের তীর কর্পোরেট কোম্পানি আর মিলারদের।

রোজা শুরুর আগেই আরেকদফা বাড়লো ব্রয়লার মুরগির দাম,নেই পর্যাপ্ত সরবরাহ। কেজিতে ১০ টাকা বেড়ে বিক্রি হচ্ছে ২০০ টাকায়। আর দেশী মুরগী ৫৮০ টাকা। মাছের দরও নাগালের বাহিরে।

নিত্য পণ্যের বাজার ক্রেতা নাগালে আনতে মনিটরিং ব্যবস্থা আরো জোরদার করার দাবী সাধারণ মানুষের।

এনএ/

দেখুন: রমজানে ১৫ টাকায় চাল পাবে ৫০ লাখ পরিবার: খাদ্য উপদেষ্টা

বিজ্ঞাপন

আরও পড়ুন

LEAVE A REPLY

Please enter your comment!
Please enter your name here

বিশেষ প্রতিবেদন