র্যাব মহাপরিচালক অতিরিক্ত আইজিপি এ কে এম শহিদুর রহমান বলেছেন, দেশব্যাপী চুরি-ছিনতাই , খুন, ডাকাতি এবং সন্ত্রাসী কার্যক্রম প্রতিরোধে নিরাপত্তা ব্যবস্থা আরও শক্তিশালী করা হয়েছে।
তিনি শনিবার (২২ ফেব্রুয়ারি) রাত ২টার দিকে রাজধানীর যাত্রাবাড়ী মাতুয়াইলে র্যাবের টহল এবং চেকপোস্ট পরিদর্শন শেষে এসব কথা জানান।
র্যাব মহাপরিচালক বলেন, চুরি-ছিনতাই
“অপরাধ দমনে আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি স্বাভাবিক রাখতে অন্যান্য আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর সঙ্গে র্যাবও দেশের বিভিন্ন অঞ্চলে অভিযান পরিচালনা করছে।” তিনি জানান, সাম্প্রতিক সময়ে দেশের বিভিন্ন স্থানে কিছু দুষ্কৃতকারী ও স্বার্থান্বেষী মহল হামলা ও নাশকতার মাধ্যমে দেশের আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি অবনতি করে জনমনে আতঙ্ক সৃষ্টি করতে চাইছে।
তিনি আরও বলেন, “দেশের বিভিন্ন এলাকায় চুরি-ছিনতাই ডাকাতি এবং চাঁদাবাজির মতো অপরাধ সংঘটিত হচ্ছে, যা সাধারণ মানুষের ওপর নৃশংস আক্রমণ ঘটাচ্ছে।” চুরি-ছিনতাই এসব অপরাধ দমনে র্যাবের প্রচেষ্টা চলছে এবং অন্যান্য আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর সঙ্গে সমন্বয় করে র্যাব দেশের বিভিন্ন অঞ্চলে অভিযান পরিচালনা করছে। সব ব্যাটালিয়ন তাদের নিজস্ব দায়িত্বপূর্ণ এলাকায় রোবাস্ট প্যাট্রোলিং পরিচালনা করছে এবং ঝুঁকিপূর্ণ ও গুরুত্বপূর্ণ এলাকায় অতিরিক্ত টহল মোতায়েনের মাধ্যমে নিরাপত্তা নিশ্চিত করা হচ্ছে।
র্যাব মহাপরিচালক বলেন, “ব্যাটালিয়নগুলোর নিজস্ব কন্ট্রোল রুমের মাধ্যমে অন্যান্য আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর সঙ্গে সমন্বয় করে ঢাকাসহ সারাদেশের নিরাপত্তা ব্যবস্থা সার্বক্ষণিক মনিটরিং করা হচ্ছে।” দেশের বিভিন্ন অঞ্চলে চেকপোস্ট স্থাপন ও তল্লাশির মাধ্যমে নিরাপত্তা ব্যবস্থা জোরদার করা হয়েছে। এছাড়া, যেকোনো উদ্ভূত পরিস্থিতি মোকাবিলায় বোম্ব ডিসপোজাল ইউনিট এবং ডগ স্কোয়াড সার্বক্ষণিক প্রস্তুত রাখা হয়েছে।
তিনি আরও জানান, দেশের সব মেট্রোপলিটন শহর, জেলা শহর ও উপজেলা পর্যায়ে গুরুত্বপূর্ণ পয়েন্টে চেকপোস্ট স্থাপন, পর্যাপ্ত সংখ্যক টহল মোতায়েন এবং সাদা পোশাকে গোয়েন্দা নজরদারি বৃদ্ধি করা হয়েছে।
র্যাব মহাপরিচালক বলেন, “গত ১০ ফেব্রুয়ারি থেকে ২২ ফেব্রুয়ারি পর্যন্ত ঢাকাসহ দেশের বিভিন্ন স্থানে ১৮০ জন আসামিকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। এ সময় অস্ত্র ও গুলি উদ্ধার করা হয়েছে।” তিনি উল্লেখ করেন, ময়মনসিংহ, রাজশাহী, সিলেট, নারায়ণগঞ্জসহ দেশের বিভিন্ন এলাকায় অভিযান পরিচালনা করা হয়েছে।
এছাড়া, মহাপরিচালক জানান, সারাদেশে চুরি-ছিনতাই দমনে আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি স্বাভাবিক রাখতে গোয়েন্দা নজরদারি এবং বিভিন্ন কার্যক্রম অব্যাহত রয়েছে। তিনি আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর এই প্রচেষ্টার মাধ্যমে সন্ত্রাস, চাঁদাবাজি এবং অন্যান্য অপরাধ মোকাবিলায় দ্রুত পদক্ষেপ নেওয়ার আশ্বাস দিয়েছেন।
র্যাব মহাপরিচালক অতিরিক্ত আইজিপি এ কে এম শহিদুর রহমান আরও বলেন, “নিরাপত্তা ব্যবস্থা আরো জোরদার করতে হবে এবং দেশের সব অঞ্চলেকার্যক্রম চলমান থাকবে, যাতে জনগণের নিরাপত্তা নিশ্চিত করা যায়।”
র্যাব মহাপরিচালক বলেন, “অপরাধ দমনে আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি স্বাভাবিক রাখতে অন্যান্য আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর সঙ্গেও দেশের বিভিন্ন অঞ্চলে অভিযান পরিচালনা করছে।” তিনি জানান, সাম্প্রতিক সময়ে দেশের বিভিন্ন স্থানে কিছু দুষ্কৃতকারী ও স্বার্থান্বেষী মহল হামলা ও নাশকতার মাধ্যমে দেশের আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি অবনতি করে জনমনে আতঙ্ক সৃষ্টি করতে চাইছে।
তিনি আরও বলেন, “দেশের বিভিন্ন এলাকায় চুরি, ছিনতাই, ডাকাতি এবং চাঁদাবাজির মতো অপরাধ সংঘটিত হচ্ছে, যা সাধারণ মানুষের ওপর নৃশংস আক্রমণ ঘটাচ্ছে।” এসব অপরাধ দমনে প্রচেষ্টা চলছে এবং অন্যান্য আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর সঙ্গে সমন্বয় করে দেশের বিভিন্ন অঞ্চলে অভিযান পরিচালনা করছে। সব ব্যাটালিয়ন তাদের নিজস্ব দায়িত্বপূর্ণ এলাকায় রোবাস্ট প্যাট্রোলিং পরিচালনা করছে এবং ঝুঁকিপূর্ণ ও গুরুত্বপূর্ণ এলাকায় অতিরিক্ত টহল মোতায়েনের মাধ্যমে নিরাপত্তা নিশ্চিত করা হচ্ছে।
পড়ুন:বদলি করা হলো ডিজি ও ডিএমপি কমিশনারসহ ৪ ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তাকে
দেখুন :‘নির্বাচনে পুলিশ ইসির অধীনেই কাজ করবে’
ইম/