১৫/০৭/২০২৫, ১০:৪১ পূর্বাহ্ণ
30.3 C
Dhaka
১৫/০৭/২০২৫, ১০:৪১ পূর্বাহ্ণ

জয়ার সিনেমার ট্রেলার শেয়ার করে যা বললেন অমিতাভ 

‘মা’ অভিধানের হয়তো সবচেয়ে ছোট শব্দ। তবে এই শব্দের শক্তি আকাশ ছোঁয়া। ওপার বাংলার পরিচালক অনিরুদ্ধ রায়চৌধুরীর পরিচালনায় মুক্তি পেতে চলেছে ‘ডিয়ার মা’। ইতোমধ্যেই মুক্তি পেয়েছে ট্রেলার। সিনেমার পোস্ট প্রোডাকশন নিয়ে এই মুহূর্তে তুঙ্গে ব্যস্ততা গোটা টিমের। এরই মধ্যে শুক্রবার সকালে সোশ্যাল মিডিয়ায় নজর কেড়েছে একটি পোস্ট।

বলিউডের কিংবদন্তী অভিনেতা অমিতাভ বচ্চন শেয়ার করেছেন ‘ডিয়ার মা’ এর ট্রেলার। এক মুহূর্তের জন্য যেন সবকিছু থমকে গিয়েছিল পরিচালক ও অভিনেত্রীর। বিশ্বাস করতে পারছিলেন না, সব ঠিক দেখছেন তো? একরাশ আনন্দ, উচ্ছ্বাস কণ্ঠে কী বললেন অনিরুদ্ধ রায়চৌধুরী ও জয়া আহসান?

সিনেমার ট্রেলার শেয়ার করে অমিতাভ বচ্চন লিখেছেন, ‘টনিদা, আমার অনেক শুভেচ্ছা রইল।’ সাতসকালে এমন শুভেচ্ছায় খানিক বাকরুদ্ধ পরিচালক। পুরো টিমের কাছেই এটা বড় প্রাপ্তি বলেও মনে করেন তিনি। 

অনিরুদ্ধর কথায়, ‘এটা শুভেচ্ছা নয়, আমাদের কাছে আশীর্বাদ। গোটা টিমের জন্য খুব বড় প্রাপ্তি। এমন একজন মানুষের আশীর্বাদ পেলাম, যা সত্যিই অনুপ্রেরণার। এই আনন্দ ভাগ করার কোনও ভাষা আমার নেই। ঠিক যেন কাঁধে হাত রেখে কেউ একজন বললেন এগিয়ে যেতে। মনটা ভরে গিয়েছে।’

বিমানবন্দরে বসে তখন সোশ্যাল মিডিয়ায় একের পর পর এক শুভেচ্ছাবার্তা পড়ছেন জয়া তিনি। গণমাধ্যমকে জয়া আহসান বলেন, ‘আমি ভাষাহীন এমন একজন মানুষ আমাদের সিনেমার জন্য শুভকামনা জানিয়েছেন এবং নিজের প্রোফাইলে শেয়ার করেছেন, আমি তো বলব এটা পরম পাওয়া।’ 

‘পাশাপাশি বাংলা সিনেমার জন্যও খুব বড় প্রাপ্তি। অমিতাভ বচ্চনের সিনেমা দেখে কত মানুষ ইন্ডাস্ট্রিতে এসেছেন। সবচেয়ে বড় কথা আমাদের বড় হয়ে ওঠা তাকে দেখে তিনি তো স্টার। আজ সেই মানুষটা আমার কাজের জন্য আশীর্বাদ করছেন, এটা যে কত বড় আনন্দের বলে বোঝাতে পারব না।’

প্রসঙ্গত, মায়ের সঙ্গে সন্তানের আত্মার টান। তবু জীবনের কিছু কঠিন সময়ে বাস্তবের মুখোমুখি হতে হয় অনেককেই। এক অদ্ভুত টানাপোড়েনের মুহূর্ত উঠে এসেছে ‘ডিয়ার মা’-এর ট্রেলারে। যেখানে মা হিসেবে একেবারে অন্যরূপ ধরা দিয়েছেন জয়া আহসান।

পড়ুন: কুমিল্লায় বিদেশি পিস্তলসহ বিএনপি নেতা গ্রেফতার

দেখুন: ‘ভোট চুরির প্রকল্পকে প্রাতিষ্ঠানিক রূপ দিয়েছে সরকার

ইম/

আরও পড়ুন

LEAVE A REPLY

Please enter your comment!
Please enter your name here

বিশেষ প্রতিবেদন