‘জুলাই ঘোষণাপত্রকে নির্দিষ্ট কোনো রাজনৈতিক দলের অ্যাজেন্ডা মনে করা উচিত হবে না। জাতীয় স্বার্থে জুলাই ঘোষণাপত্র প্রয়োজন।’
শনিবার (১৪ জুন) বিকেলে ‘জুলাই ঘোষণাপত্র প্রস্তাবনা’ শীর্ষক এক আলোচনা সভায় বক্তারা এ কথা বলেন।
বক্তারা বলেন, জুলাই বিপ্লবকে পূর্ণাঙ্গ রূপ দিতে হলে ঘোষণাপত্রের মাধ্যমে সাংবিধানিকভাবে দেশে ফ্যাসিবাদ ও আধিপত্যবাদের প্রবেশাধিকার নিষিদ্ধ করতে হবে।
সভায় প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন- ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের আন্তর্জাতিক সম্পর্ক বিভাগের অবসরপ্রাপ্ত অধ্যাপক এম শাহীদুজ্জামান। প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক মুহাম্মদ ইউনূসের বিদেশ সফর মোটেও ভালো লাগেনি উল্লেখ করে তিনি বলেন, আমি আমার আস্থা হারাচ্ছি প্রফেসর ইউনূসের ওপরে। এতগুলো দিন আমি প্রফেসর ইউনূসকে পূজা করতাম। তার পক্ষে সবকিছু বলতাম। কিন্তু আজকে আমি প্রথমবার বলতে বাধ্য হচ্ছি যে তিনি এখন অন্যদের হাতের পুতুলে পরিণত হতে পারেন।
তিনি আরও বলেন, ছাত্ররা যে জীবন দিল, তার বিচার না হওয়া পর্যন্ত কোনো নির্বাচন হওয়া উচিত নয়। এটা অনৈতিক। আওয়ামী লীগকেও চিরতরে এ দেশ থেকে বের করতে হবে। প্রধান উপদেষ্টাকে ছাত্রদের বলা উচিত যে তিনি যে পথে যাচ্ছেন, সে পথ তাদের না।
পড়ুন: জুলাই ঘোষণাপত্রঃ তরুণ রাজনৈতিক নেতৃবৃন্দের ভাবনা শীর্ষক আলোচনা সভা
এস