ছাত্র-জনতার গণঅভ্যুত্থানে শেখ হাসিনা সরকারের পতনের পর দায়িত্ব নিয়েই দেশ সংস্কারে ব্যস্ত অন্তবর্তী সরকার। কিছু ত্রুটি-বিচ্যুতি আর ছোটখাটো সমালোচনা থাকলেও তাঁদের আরও সময় দিতে চায় মানুষ। আর বিশিষ্ট জন বলছেন, নতুন প্রজন্মের চাওয়া বিবেচনায় রেখে যথাযথ পদক্ষেপের কথা।
৫ই আগষ্ট আন্দোলনের মুখে পদত্যাগ করে দেশ ছাড়েন তৎকালীন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। দীর্ঘ পনেরো বছর পর ক্ষমতা হারায় আওয়ামী লীগ। দেশ পরিচালনার দায়িত্ব পায় ড. ইউনূসের নেতৃত্বধীন অন্তবর্তীকালীন সরকার। ৮ই আগষ্ট শুরু হয় অন্তবর্তীকালীন সরকারের দেশ সংস্কারের যাত্রা।
অন্তবর্তী এ সরকারকে স্বাগত জানিয়ে প্রত্যাশার পারদ ছোটান সাধারণ মানুষ। বলেন দল মতের ঊর্ধ্বে উঠে সুশাসন নিশ্চিত করতে হবে। অনির্বাচিত হলেও থাকতে হবে জবাবদিহিতা।
তবে ধ্বংসস্তুপে দাড়িয়ে দেশের সংস্কার সহজ হবে না। চ্যালেঞ্জের মুখে থেকেই সংস্কার উদ্যোগ সফল করতে নানা ধরনের পরামর্শ তুলে ধরেন এসব মানুষ।
আর বিশিষ্টজনেরা মনে করেন, শিক্ষার্থীদের বিজয়ে মানুষের যে আকাঙ্খা, স্বপ্ন তৈরি হয়েছে বাস্তবায়নে সঠিক কর্ম পরিকল্পনা থাকতে হবে।
এই সরকারের কাছে কাঠামো ও গুনগত পরিবর্তনের প্রত্যাশা সাধারণ মানুষের। একই সাথে কেউ যেন শাসক থেকে দানব এ পরিণত না হতে পারে এ দাবিও রাখেন তারা।