০৮/১১/২০২৫, ০:৪০ পূর্বাহ্ণ
26 C
Dhaka
০৮/১১/২০২৫, ০:৪০ পূর্বাহ্ণ
বিজ্ঞাপন

দুই শতাধিক নেতাকর্মী নিয়ে জামায়াতে যোগ দিলেন শ্রমিক দলের নেতা

বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামীর ‘আদর্শ ও কর্মকাণ্ডে উদ্বুদ্ধ হয়ে গাইবান্ধায় বিএনপির অঙ্গ সংগঠন শ্রমিক দলের নেতা আব্দুল বারী মন্ডল দুই শতাধিক নেতাকর্মীকে নিয়ে জামায়াতে যোগ দিয়েছেন।

আজ বৃহস্পতিবার (২ অক্টোবর) বিকেলের দিকে উপজেলার মনোহরপুর ইউনিয়ন জামায়াত কার্যালয়ে সদস্য ফরম পূরণের মাধ্যমে তিনি আনুষ্ঠানিকভাবে জামায়াতে যোগ দেন।

এ উপলক্ষ্যে একটি আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত হয়। জামায়াতের মনোহরপুর ইউনিয়ন শাখা এই অনুষ্ঠানের আয়োজন করেন। এতে সভাপতিত্ব করেন মনোহরপুর ইউনিয়ন জামায়াতের সভাপতি মো আসাদ আলী। বক্তব্য দেন, গাইবান্ধা-৩ (পলাশবাড়ী-সাদুল্লাপুর) জামায়াতের একক প্রার্থী অধ্যক্ষ নজরুল ইসলাম (লেবু মাওলানা), বাংলাদেশ শ্রমিক কল্যাণ ফেডারেশন জেলা সেক্রেটারী আব্দুল হাসানসহ।

মনোহরপুর এলাকার বাসিন্দারা জানান, আব্দুল বারী মন্ডল প্রায় ১৫ বছর ধরে বিএনপির রাজনীতির সঙ্গে যুক্ত ছিলেন। বর্তমানে তিনি পলাশবাড়ী উপজেলার শ্রমিক দলের যুগ্ম আহবায়ক পদে আছেন এবং বর্তমান মনোহরপুর ইউপি সদস্য। এর আগে তিনি দপ্তর সম্পাদকসহ বিভিন্ন গুরুত্বপূর্ণ পদে দায়িত্ব পালন করেন।

জামায়াতের পক্ষ থেকে যোগদানকৃতদের ফুলের মালা পড়িয়ে বরণ করে নেন এবং নেতাকর্মীদের কয়েকটি বই তাঁর হাতে তুলে দেওয়া হয়।

যোগদান বিষয়ে আব্দুল বারী মন্ডল বলেন, ছোট বেলা থেকেই আমি জামায়াতকে ভালোবাসি। আমি দীর্ঘদিন বিএনপির অঙ্গ সংগঠনের রাজনীতির সঙ্গে যুক্ত ছিলাম। জামায়াতে ইসলামীর আদর্শ ও কাজকর্মে উদ্বুদ্ধ হয়ে দলটিতে যোগ দিয়েছি।

বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামীর পলাশবাড়ী উপজেলা শাখার আমির আবু বক্কর সিদ্দিক বলেন, ‘আমাদের দলের আদর্শ ও কাজকর্মে উদ্বুদ্ধ হয়ে মো আবদুল বারী মন্ডল ও তার অনুসারী বিএনপির অঙ্গ সংগঠন থেকে জামায়াতে ইসলামীতে যোগদান করেছেন।

পলাশবাড়ী উপজেলা শ্রমিক দলের আহবায়ক মো হযরত আলী বলেন, আব্দুল বারী মন্ডলের দল পরিবর্তনের খবর মানুষের মুখে শুনেছি। রাজনীতি ব্যক্তিগত স্বাধীনতার বিষয়। কেউ চাইলে দল পরিবর্তন করতেই পারেন। কিন্তু আব্দুল বারী মন্ডল লিখিত ভাবে বিষয়টি আমাদের জানায়নি।

বিজ্ঞাপন

পড়ুন :গাইবান্ধায় দুই দিনব্যাপী নৌকাবাইচ প্রতিযোগিতা শুরু

বিজ্ঞাপন

আরও পড়ুন

LEAVE A REPLY

Please enter your comment!
Please enter your name here

This site uses Akismet to reduce spam. Learn how your comment data is processed.

বিশেষ প্রতিবেদন