নির্বাচনী আইন সংস্কারে কমিশনকে প্রস্তাব দিয়েছে টিআইবি। এছাড়াও নির্বাচনকালীন সরকারের নিরপেক্ষ আচরণে বাধ্যবাধকতা আনা জরুরি বলে মনে করেন সংস্থাটি। এদিকে রাজনৈতিক দলগুলোর মাঝে বৈরিতার কারণে সামনে এগিয়ে যাওয়া কঠিন হবে বলে জানিয়েছেন, প্রধান নির্বাচন কমিশনার ।
নির্বাচনের পর টিআইবির সঙ্গে বড় পরিসরে আলোচনার ইচ্ছা প্রকাশ করেছিল ইসি। যে কারণে সংস্থাটিকে তারা আমন্ত্রণ জানায়। এরই প্রেক্ষিতে টিআইবি’র ৫ সদস্যের প্রতিনিধি দলের সাথে নির্বাচন কমিশনের বৈঠকটি শুরু হয়। এতে প্রধান নির্বাচন কমিশনার ছাড়াও চার নির্বাচন কমিশনার উপস্থিত ছিলেন।
বৈঠকের পর নির্বাহী পরিচালক বলেন, জাতীয় নির্বাচনে লেবেল প্লেয়িং ফিল্ড গঠনে কমিশন সফল হয়নি। ৫৩ বছরের নির্বাচন ব্যবস্থার পরিবর্তন হওয়া দরকার বলেও মনে করে টিআইবি।
জাতীয় নির্বাচন যদি ধাপে ধাপে আয়োজন করা যায় তাহলে নির্বাচন আরও গ্রহণযোগ্য হবে বলে, জানান প্রধান নির্বাচন কমিশনার।
সিইসি বলেন, নির্বাচন কমিশনের একার পক্ষে কখনও নির্বাচনকে সুষ্ঠু, অবাধ, সুষ্ঠু নিরপেক্ষ করা সম্ভব নয়। এটি করতে হলে সকল রাজনৈতিক দলের সহযোগিতা প্রয়োজন।