28.4 C
Dhaka
মঙ্গলবার, এপ্রিল ২২, ২০২৫

নেত্রকোনা মেডিকেল কলেজ বাতিলের সিদ্ধান্তের প্রতিবাদে মানববন্ধন ও বিক্ষোভ

নেত্রকোনায় মেডিকেল কলেজ বাতিলের সিদ্ধান্তের প্রতিবাদে মানববন্ধন ও বিক্ষোভ হয়েছে। সোমবার (১৭ মার্চ) বেলা ১২টার দিকে জেলা শহরের মোক্তারপাড়া এলাকায় প্রেসক্লাবের সামনের সড়কে ‘জেলার সর্বস্তরের জনগণে’র ব্যানারে এই কর্মসূচি অনুষ্ঠিত হয়।

ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের আইন বিভাগের শিক্ষার্থী ও জাতীয় নাগরিক পার্টির সংগঠক (উত্তরাঞ্চল) প্রতীম সোহাগের পরিচালনায় ঘণ্টা সময়ব্যাপী কর্মসূচি চলাকালে বক্তব্য দেন-জেলা প্রেসক্লাবের সাধারণ সম্পাদক মাহবুবুল কিবরিয়া চৌধুরী, সাহিত্য সমাজের সাধারণ সম্পাদক কবি তানভীর জাহান চৌধুরী, বাংলার নেত্র পত্রিকার সম্পাদক কবি কামাল হোসাইন, জেলা উদীচীর নির্বাহী সদস্য পল্লব চক্রবর্তী,মেডিকেল কলেজের প্রথম ব্যাচের শিক্ষার্থী আজিজুল হাকিম, জেলা স্বেচ্ছাসেবক দলের সভাপতি সোলাইমান হাসান, জেলা যুবদলের সাবেক সহ-সভাপতি মো. ফকরুল হাসান, জেলা বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের আহ্বায়ক শেখ হাসনাত, যুগ্ম আহ্বায়ক নিমহাজ সোহেল, হাফিজা আক্তার, সংগঠক ফারজানা খানম, কলেজশিক্ষার্থী ফাইজা ইসলাম, পৌর ছাত্র দলের আহ্বায়ক ফজলে রাব্বী, জেলা ইসলামী ছাত্র আন্দোলনের সাধারণ সম্পাদক সাইফুর রহমান প্রমুখ।

মানববন্ধনে বক্তারা জানান, ২০১৯ সালের ৫০ জন শিক্ষার্থী নিয়ে নেত্রকোনা মেডিকেল কলেজ যাত্রা শুরু করে।

বর্তমানে শিক্ষার্থী সংখ্যা প্রায় ৩৭৯ জন। কিন্তু এখনো মেডিকেল কলেজের নিজস্ব ক্যাম্পাসের জায়গাই নির্ধারণ হয়নি। এ পরিস্থিতিতে নেত্রকোনা আধুনিক সদর হাসপাতালের একটি অংশে কলেজটির শিক্ষা কার্যক্রম চলছে। নতুন মেডিকেল কলেজ বলে আবাসন, শ্রেণিকক্ষ, গবেষণাগার সংকটের মতো বিষয়গুলো শিক্ষার্থীরা মেনে নিয়েই পড়াশোনা চালিয়ে যাচ্ছেন। তবে যে সংকট তাঁদের মধ্যে হতাশা তৈরি করছে, তা হচ্ছে বিষয়ভিত্তিক শিক্ষক-স্বল্পতা এবং ক্লিনিক্যাল (হাতে-কলমে) শিক্ষায় ঘাটতি।

ইতিমধ্যে অন্তবর্তী সরকার মেডিকেল কলেজসহ দেশের ছয়টি মেডিকেল কলেজ বাতিলের সিদ্ধান্ত নিয়েছে বলে গুঞ্জন উঠেছে। এর প্রতিবাদে আজ সোমবার বাসীর ব্যানারে মানববন্ধন ও বিক্ষোভ সমাবেশ অনুষ্ঠিত হয়।

পড়ুন: নেত্রকোনা বুদ্ধি প্রতিবন্ধী কিশোরীকে ধর্ষণের অভিযোগে কবিরাজ গ্রেফতার

দেখুন: নেত্রকোণায় জমি বিক্রি করে ঘোড়া কিনেছেন বাদশা |

ইম/

বিজ্ঞাপন

আরও পড়ুন

LEAVE A REPLY

Please enter your comment!
Please enter your name here

বিশেষ প্রতিবেদন