নোয়াখালীর বন্যাকবলিত এলাকার পানি নামছে ধীরগতিতে। ফলে এখনো কয়েক লাখ মানুষ আছেন পানিবন্দী। যার মধ্যে বিভিন্ন আশ্রয়নে আছেন ২ লাখের বেশি মানুষ। ঘরবাড়ির পানি না কমায়, বাড়ি ফেরা নিয়ে শঙ্কায় তারা। দেখা দিয়েছে খাবার, সুপেয় পানি ও ওষুধের তীব্র সংকট।
বৃষ্টি কমায় নোয়াখালীতে বন্যা পরিস্থিতির উন্নতি হয়েছে। সমতলের পানি নেমে যাচ্ছে। তবে নিচু এলাকায় এখনো পানি জমে আছে। নামার গতি ধীর হওয়ায় বিভিন্ন এলাকার বাড়ি-ঘরে এখানো পানি জমে আছে। ফলে বাড়ছে প্রান্তিক জনগোষ্ঠীর দুর্ভোগ।
জেলার আটটি উপজেলা বন্যায় আক্রান্ত হয়েছে। এর মধ্যে চারটির ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে বেশি। এসব উপজেলায় বন্যার্তরা এখনো রয়েছে আশ্রয়কেন্দ্রে। নানা সংকট ও দুর্ভোগে জর্জরিত তারা।
এসব বন্যাকবলিত মানুষের পাশে দাঁড়িয়েছে বিভিন্ন রাজনৈতিক ও স্বেচ্ছাসেবী সংগঠন।
এদিকে, বন্যার পানি নামতে শুরু করায় ফুটে উঠছে বন্যার ক্ষত। পানিবাহিত নানান রোগে মহামারির আশঙ্কায় আছেন বানভাসিরা।