২৩/০৫/২০২৫, ২১:১৪ অপরাহ্ণ
28 C
Dhaka
২৩/০৫/২০২৫, ২১:১৪ অপরাহ্ণ

পরীমণি ও সাদীর প্রেমে ভাঙনের সুর! কাকে প্রতারক বললেন নায়িকা

ঢালিউডের আলোচিত নায়িকা পরীমণি ও তরুণ সংগীতশিল্পী শেখ সাদীর প্রেমের গুঞ্জন অনেকদিন ধরেই ওপেন সিক্রেট ছিল। একসঙ্গে সময় কাটানো, পারিবারিক মুহূর্ত ভাগাভাগি ও সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে ছবি-ভিডিও শেয়ারে সম্পর্কের গভীরতা চোখে পড়েছিল সবার। এমনকি সাদীর মায়ের পাঠানো পিঠার ভিডিও পর্যন্ত ফেসবুকে শেয়ার করেছিলেন পরীমণি। তবে সাম্প্রতিক সময়ে তাঁদের মধ্যে দূরত্বের ইঙ্গিত মিলছে, যা নিয়ে মুখর হয়ে উঠেছে নেটদুনিয়া।

কিছুদিন আগে পরীমণি তাঁর ফেসবুকে কালো ব্যাকগ্রাউন্ডে লিখেছেন ‘ব্ল্যাকমেলার’। একইভাবে সাদী একটি পোস্টে দিয়েছেন শুধু তিনটি ডট (…)। এই রহস্যজনক ও আবেগঘন পোস্ট ঘিরে শুরু হয়েছে প্রেম ভাঙনের গুঞ্জন। ভক্তদের মন্তব্য—‘পরীও ছ্যাঁকা দিল’, ‘এবার সত্যি ভাঙল সম্পর্ক!’ ইত্যাদি।

তবে এ বিষয়ে এখনও পর্যন্ত পরীমণি বা সাদী—দুজনের কেউই প্রকাশ্যে কিছু বলেননি। তাঁদের ঘনিষ্ঠ একটি সূত্র জানিয়েছে, এই সম্পর্কের টানাপোড়েনের মূল কারণ একটি গৃহকর্মী। যিনি পরীমণির বাসায় অল্প সময় কাজ করেছিলেন এবং পরে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে বিভ্রান্তিকর তথ্য ছড়িয়ে দেন। এতে দুজনের ব্যক্তিগত সম্পর্ক ও ইমেজ ক্ষতিগ্রস্ত হয়।

পরীমণির অতীত সম্পর্কগুলো নিয়েও কম আলোচনা হয়নি। পরিচালকের সঙ্গে সম্পর্ক, সহশিল্পীর সঙ্গে প্রেম, এমনকি শরীফুল রাজের সঙ্গে বিয়ে ও বিচ্ছেদ—সবই ছিল আলোচনার কেন্দ্রবিন্দুতে। অন্যদিকে সাদী সংগীত জগতে নিজের অবস্থান শক্ত করেছেন। কিছুদিন আগেও এক সাক্ষাৎকারে পরীমণি বলেছিলেন, সাদী তাঁর পাশে ছিলেন দুঃসময়ে।

বর্তমানে পরিস্থিতি বলছে, তাঁদের মধ্যে মান–অভিমান চলছে। এটা সাময়িক, না স্থায়ী—তা সময়ই বলে দেবে। তবে নেটিজেনদের একাংশ বলছে, যেভাবে দুজন সোশ্যাল মিডিয়ায় নীরব হয়ে গেছেন, তাতে সম্পর্কের ভবিষ্যৎ নিয়ে শঙ্কা থেকেই যায়।

প্রেমের শুরু থেকে আলোচনায় থাকা এই জুটি ভাঙনের খবরে ভক্তদের মধ্যে হতাশা তৈরি হয়েছে। অনেকে আবার আশা করছেন, সম্পর্কের জট খুলে আবার একসঙ্গে দেখা যাবে তাঁদের। এখন দেখার বিষয়, পরীমণি ও সাদী ভবিষ্যতে এ বিষয়ে মুখ খোলেন কি না।

পড়ুন: মধ্যরাতে লাইভে এসে গণমাধ্যমকে হুমকি দিলেন পরীমণি

দেখুন: এই পর্যন্ত কয়টা বিয়ে করেছেন পরীমনি! | নাগরিক বিনোদন | 

ইম/

বিজ্ঞাপন

আরও পড়ুন

LEAVE A REPLY

Please enter your comment!
Please enter your name here

বিশেষ প্রতিবেদন