আসন্ন নির্বাচনকে ঘিরে অনাস্থায় থাকা পুঁজিবাজারে নতুন করে ফিরছে প্রাণ। বিনিয়োগকারীরাও নিচ্ছেন বাজারমুখী হওয়ার প্রস্তুতি। তবে যেই সরকারই আসুক সেটি হবে পুঁজিবাজার বান্ধব-এমনটাই প্রত্যাশা বিশেষজ্ঞদের।
দীর্ঘ ছুটির পর রোববার খুলেছে দেশের পুঁজিবাজার। ইরান-ইসরায়েল যুদ্ধের নেতিবাচক খবর এবং তারেক রহমান-ড. ইউনূসের বৈঠকের ইতিবাচক খবর। কোনটিকে বেঁছে নেবে পুঁজিবাজার সেটিই ছিলো আলোচনার বিষয়।
তবে শুরুতে নেতিবাচক আচরণ করলেও শেষ বেলায় ইতিবাচক প্রবণতায় লেনদেন শেষ করেছে পুঁজিবাজার। ২০২৬ সালের শুরুতে নির্বাচনের আভাস পেয়ে আশাবাদি হয়ে উঠছেন বাজার বিশেষজ্ঞরা। রোববার বিএসইসির আমন্ত্রণে পুঁজিবাজার স্টেকহোল্ডারদের ঈদ পুন:মিলনী অনুষ্ঠানেও হয়েছে ইতিবাচক আলোচনা।
বর্তমান বিনিয়োগ উপযোগী পুঁজিবাজারে সরকারও দেখাচ্ছে আন্তরিকতা। রাজনৈতিক জটিলতারও মিলছে সমাধান। কিন্তু তারওপরে বাজারে নেই গতি। তবে দিন যত যাবে ততই সামনে সুদিন আসবে-বলছেন বিশেষজ্ঞরা।
দেরিতে হলেও বিএসইসি দেখিয়েছে, সকলকে নিয়েই ভালো থাকতে হবে। অন্তবর্তী সরকারও দেশের বিনিয়োগ পরিবেশ তৈরি করার জন্য জনগণের নির্বাচিত দলকে ক্ষমতা বুঝিয়ে দেয়ার অপেক্ষা করছে। তাই বড় বিনিয়োগও পুঁজিবাজারে আসছে-এমনটাই মনে করছেন বিশেষজ্ঞরা।
এনএ/