সপ্তাহ ব্যবধানে আবারও অস্থিতিশীল নিত্যপণ্যের বাজার। নতুন করে উত্তাপ ছড়াচ্ছে কাঁচা মরিচ। অন্য সব সবজির বাজারও বেশ চড়া। দু-একটি বাদে প্রায় সবজির দাম কেজিতে বেড়েছে ১০ থেকে ২০ টাকা। একই চিত্র মাছ-মাংসের বাজারে। বাজার স্বাভাবিক রাখতে মনিটরিং অব্যাহত রাখার কথা জানায় ভোক্তা অধিদপ্তর।
আবারও লাগাম ছাড়া নিত্য পণ্যের বাজার। সরবরাহের অযুহাতে দাম বেড়েছে দু-একটি বাদে সব সবজির। দিনের ব্যবধানে কাঁচা মরিচের দর ১২০ টাকা বেড়ে বিক্রি হচ্ছে ৩২০ টাকা।
অন্য সব সবজিতেও নেই স্বস্তি। লাগামহীন ঘোড়ার ন্যায় ছুটে চলছে বেগুন, লাউ, টমেটো, শশা, করোলার দাম। সরবরাহ কমের অযুহাতে কেজিতে ৩০ টাকা বেড়ে বেগুন বিক্রি হচ্ছে ১২০ টাকায়। লাউ,শশা,টমাটো কিনতে গুনতে হবে একশো টাকার বেশি।
ইলিশের দাম কিছুটা কমেছে। তবে দিনের ব্যবধানে একশো থেকে দেড়শো টাকা বেড়ে চিংড়ি ৮৫০ টাকা, কোরাল বিক্রি হচ্ছে ৮০০ টাকায়। ব্রয়লার মুরগি কেজিতে ২০ টাকা বেড়ে ১৬০ আর দেশী মুরগি বিক্রি হচ্ছে সাড়ে পাঁচশো টাকায়। ক্রেতারা বলছেন পরিবর্তনের ছোয়া নেই বাজারে।
তবে বাজার মনিটরিং এ এসে ভোক্তা অধিদপ্তরের কর্মকর্তার চোখে ধরা পড়লো দেড়শো কেজি মরা মুরগির চালান। নগদ ৫০ হাজার টাকা জরিমানার পাশাপাশি সিলগালা করেন প্রতিষ্ঠানটি।
সংঘবদ্ধ সিন্ডিকেট কে সম্পূর্ণ রুপে বিতারিত করতে পারলে পণ্যদ্রব্যের মূল্য সহনীয় পর্যায় নেমে আসবে একইসাথে বাজার ফিরবে স্বস্তি বলেছেন ক্রেতারা।