দেশে দেশে বর্ণিল আয়োজনে চলছে বর্ষবরণের প্রস্তুতি।
বর্ষপঞ্জি থেকে বিদায় নিলো আরও একটি বছর। নানা আনুষ্ঠানিকতার মধ্য দিয়ে নতুন ইংরেজী বছরকে বরণ করতে বিশ্বজুড়ে রয়েছে নানা আয়োজন। জমজমাট আয়োজন আর বর্ণিল আতশবাজির মধ্য দিয়ে, নতুন বছরকে স্বাগত জানাবে বিশ্ববাসী।
পুরোনো বছরকে বিদায় আর নতুন বছরকে বরণে প্রস্তুত বিশ্ব। ২০২৫ সাল যেন শান্তি ও সমৃদ্ধি বয়ে আনে এই কামনা বিশ্ববাসীর। ইংরেজি নতুন বছর বরণ করতে দেশে দেশে চলছে প্রস্তুতি। জমকালো আয়োজন আর নানান আতশবাজির মধ্য দিয়ে নতুন বছরকে স্বাগত জানাবে বিশ্ববাসী।

খ্রিস্টীয় নতুন বছরকে বরণে সব প্রস্তুতি শেষ হয়েছে। যুক্তরাষ্ট্রের নিউইর্য়ক, প্যারিস, রিও ডি জেনেরিও, নিউজিল্যান্ডের অকল্যান্ডসহ বিশ্ব সেজেছে বিচিত্র সাজে।
দেশে দেশে বর্ণিল আয়োজনে বর্ষবরণের প্রস্তুতি:
ভৌগোলিক কারণে সবার আগে নতুন বছরকে বরণ করবে অস্ট্রেলিয়া ও নিউজিল্যান্ড। জমকালো আয়োজন আর আতশবাজির মধ্য দিয়ে নতুন বছরকে স্বাগত জানাতে নেওয়া হয়েছে ব্যাপক প্রস্তুতি।
নববর্ষ-২০২৫ উদযাপনে নতুন সাজে সেজেছে যুক্তরাষ্ট্রের নিউইয়র্কের টাইমস স্কয়ার। সেখানে প্রায় ১০ লাখ মানুষের সমাগমের আশা করছে কর্তৃপক্ষ।
এদিকে, বিশ্বের সবচেয়ে বড় নববর্ষ উদযাপনের প্রস্তুতি নিচ্ছে ব্রাজিলের রিও ডি জেনিরোর কোপাকাবানা সমুদ্র সৈকত কর্তৃপক্ষ। প্রায় ২৫ লাখ মানুষ কোপাকাবানায় জড়ো হবেন বলে আশা কর্তৃপক্ষের।
জার্মানির বার্লিনেও চলছে নববর্ষ উদযাপনের প্রস্তুতি। নিরাপত্তা জোরদারে শহরে মোতায়েন করা হয়েছে অতিরিক্ত ৫ হাজার পুলিশ।
চীনের বেইজিংয়ে নববর্ষ উপলক্ষে ফ্যাশন ও প্রযুক্তির থিমযুক্ত এক হাজারের বেশি লণ্ঠন জ্বালানো হয়েছে। যাকে বছরের সবচেয়ে বড় লণ্ঠন উৎসব বলা হচ্ছে।
শত শত বছর ধরে ইংরেজী নতুন বছরকে উপলক্ষ করে, পালিত হয়ে আসছে এই উৎসব। ঐতিহ্য আর সংস্কৃতির ধারক খ্রিস্টীয় এই উৎসবের রঙে মেতেছে বিশ্ববাসী।

টিএ/