অসহযোগ আন্দোলনের প্রথম দিনে, অনেক কারখানায় হামলার খরবর পাওয়া গেছে। বিক্ষোভকারীদের তোপের মুখে-অনেক শিল্প কারখানা বন্ধ করতে বাধ্য হয়েছেন মালিকরা। এদিকে, সড়ক পথে বন্দরে রপ্তানি পণ্য পাঠানো বাধার মুখে পড়ছে। বেড়ে গেছে বিমানে পণ্য পরিবহন খরচও।
কোটা সংস্কার আন্দোলন কেন্দ্র করে, আন্দোলন জোড়ালো হয় গত মাসের মাঝামাঝি থেকে। রাজনৈতিক ও সরকারি বল প্রয়োগের মুখে কিছুটা দমানো গেলে, ফের শক্তি নিয়ে মাঠে শিক্ষার্থীরা। সঙ্গে নাগরিক সমাজের অনেকেই যোগ দিয়েছেন তাদের সঙ্গে।
শিল্প কারখানা উৎপাদনে ফিরলেও, গত কয়েক দিনের ক্ষতি কিংবা ক্ষত কাটানো যায়নি। উদ্যোক্তারা বলছেন, সড়কে পণ্য পরিবহন পুরোপুরি ঠিক হয়নি গত তিন সপ্তাহে। ক্রেতাদের চাহিদা মোতাবেক পণ্য পাঠাতে হচ্ছে-উড়োজাহাজে।
আকাশপথে পণ্য পরিবহনের বেড়ে গেছে চাপ। ফলে বাড়তি খরচও গুনতে হচ্ছে। ইউরোপে আগে যেখানে প্রতিকেজি পণ্য পাঠানো যেতো, আড়াই থেকে তিন ডলারে, তা এখন বেড়ে হয়েছে, ৬ ডলারে, যুক্তরাষ্ট্রে প্রায় দ্বিগুণ।
এ দিকে, চলমান অসহযোগ আন্দোলনের প্রথম দিনে, শিল্প এলাকায়, অনেক কারখানায় হামলার খরব পাওয়া গেছে। দুপুরের পর থেকে কারখানাগুলো ছুটি ঘোষণা করতে থাকেন মালিকরা।
এদিকে, পোশাক খাতের ৪৮ তরুণ উদ্যোক্তা, চলমান আন্দোলনে সমর্থন দিয়েছেন। এবং বিবৃতিতে, তারা একথা জানায়, সারা দিন তাদের এ বিবৃতি শিল্প খাতে আলোচনার বিষয়। উদ্যোক্তারা বলছেন, বিরাজমান পরিস্থিতি নিয়ে ক্রেতাদের নানা প্রশ্নের উত্তর দিতে হচেছ তাদের।