24.7 C
Dhaka
সোমবার, এপ্রিল ২৮, ২০২৫

বিএনপিকে যারা রাজনীতি থেকে সরানোর চেষ্টা করেছিলো তারা হারিয়ে গেছে- ড্যানী

বাংলাদেশে জাতীয়তাবাদী দলের (বিএনপি) কেন্দ্রীয় কমিটির সহ ধর্ম বিষয়ক সম্পাদক এটিএম আব্দুল বারী ড্যানী বলেছেন, বিএনপিকে যারা রাজনীতি থেকে সরানো করার চেষ্টা করেছে তারাই হারিয়ে গেছে। নেতা-কর্মীরা নিজের জীবন বাজি রেখে রাজনীতি করেছে, নির্যাতনের শিকার হয়েছে তাদেরকে কিন্তু মানুষ এখনো শ্রদ্ধার সঙ্গে স্মরণ করেন।

বুধবার (১৯ মার্চ) সন্ধ্যায় নেত্রকোণা জেলা শহরের পুরাতন কালেক্টরেট মাঠে নিজ উদ্যোগে আয়োজিত দোয়া ও ইফতার মাহফিলে তিনি এসব কথা বলেন।

অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের উদ্দেশে তিনি (ড্যানী) বলেন, বাংলাদেশের সর্বস্তরের জনগণ আপনাদের সমর্থন দিয়েছে। সেই সমর্থন প্রত্যাহার করার সময় চলে এসেছে কি না আমরা বলব না। নিজেদেরকে বিতর্কিত করবেন না। মানুষের প্রত্যাশিত যে সংস্কার সেটাকে বিলম্বিত করা এবং মানুষের হারিয়ে যাওয়া ভোটের অধিকার পুনরায় প্রতিষ্ঠা করার জন্য যে মূল দায়িত্ব দেওয়া হয়েছে সেই দায়িত্ব বাদ দিয়ে কোনো কৌশল বা পন্থা অবলম্বন যদি করেন বা সময়ক্ষেপণ করেন, তাহলে দেশের মানুষ মানবে না। কখনো বলা হচ্ছে ডিসেম্বর, কখনো সংস্কার। সংস্কারের জনক তো বিএনপি।

তিনি বলেন আরো, দীর্ঘ সময় বাংলাদেশে একটা ফ্যাসিস্ট সরকার ক্ষমতায় ছিল। যার কারণে এভাবে একত্রিত হওয়ার সুযোগ ছিল না। গত ৫ আগস্ট স্বৈরাচারী সরকার পলায়নের কারণে এই সুযোগ সৃষ্টি হয়েছে । আমি আপনাদের ভাই, আমি আপনাদের সম্মানে আজকের ইফতার পার্টির আয়োজন করেছি। আমি আপনাদের সন্তান হিসেবে, আপনাদের ভাই হিসেবে আমৃত্যু পর্যন্ত পাশে থাকতে চাই।

ইফতার ও দোয়া মাহফিলে উপস্থিত ছিলেন, জেলা সাবেক সভাপতি ও সংসদ সদস্য মুক্তিযোদ্ধা মো. আশরাফ উদ্দিন খান, সাবেক সভাপতি এডভোকেট নূরুজ্জামান নূরু, কেন্দ্রীয় নির্বাহী কমিটির সদস্য ড. আরিফা জেসমিন নাহীন, জেলা সাবেক সহ-সভাপতি আব্দুল মান্নান তালুকদার, জেলা আইনজীবী সমিতির সাধারণ সম্পাদক মাসুদ রানা চৌধুরী, জেলা প্রেসক্লাবের সহ-সভাপতি জাহিদ হাসান, সম্পাদক মাহবুবুল কিবরিয়া চৌধুরীসহ বিএনপি ও এর অঙ্গ সংগঠন ও বিভিন্ন সংগঠনের নেতৃবৃন্দ উপস্থিত ছিলেন।

পড়ুন: ওয়ান-ইলেভেনের মতো মিডিয়া ট্রায়ালের সম্মুখীন করা হচ্ছে: তারেক রহমান

দেখুন: হেফাজতের মতো পরিষ্কার হয়ে যাবে: কৃষিমন্ত্রী | 

ইম/

বিজ্ঞাপন

আরও পড়ুন

LEAVE A REPLY

Please enter your comment!
Please enter your name here

বিশেষ প্রতিবেদন