২৩/০৫/২০২৫, ১৩:৩৩ অপরাহ্ণ
31 C
Dhaka
২৩/০৫/২০২৫, ১৩:৩৩ অপরাহ্ণ

বিটিভিতে ৪৯টি দেশে দেখা যাবে বাংলাদেশ-জিম্বাবুয়ে টেস্ট সিরিজ

দীর্ঘ পাঁচ বছর পর বাংলাদেশে টেস্ট সিরিজ খেলতে এসেছে জিম্বাবুয়ে। আগামীকাল (২০ এপ্রিল) সিলেটে শুরু হবে দুই ম্যাচ সিরিজের প্রথম টেস্ট। তবে সম্প্রচার স্বত্ব বিক্রি করতে না পারায় এই সিরিজ টিভিতে দেখা নিয়ে ছিলো শঙ্কা। কিন্তু শেষ পর্যন্ত সেই শঙ্কার অবসান হয়েছে।

বাংলাদেশ-জিম্বাবুয়ে টেস্ট ম্যাচ দেখা যাবে রাষ্ট্রয়ত্ব চ্যানেল বিটিভিতে (বাংলাদেশ টেলিভিশন)। বিটিভির মাধ্যমে বাংলাদেশসহ মহাদেশের ৪৯টি দেশে দেখা যাবে এই খেলা। এছাড়া অ্যাপল স্টোরেও পাওয়া যাবে বিটিভি অ্যাপ। সেখানেও খেলা দেখতে পারবেন দর্শকরা।

২০ এপ্রিল সিলেটে শুরু হচ্ছে বাংলাদেশ-জিম্বাবুয়ে প্রথম টেস্ট। এরপর দ্বিতীয় টেস্ট চট্টগ্রামে মাঠে গড়াবে ২৮ এপ্রিল। এর আগে গত ১৯ মার্চ আগ্রহীদের সম্প্রচার স্বত্ব কেনার জন্য প্রস্তাব আহ্বান করা হয়। কিন্তু ৭ এপ্রিলের সময়সীমার মধ্যে কেউই সম্প্রচার স্বত্ব কেনার জন্য আবেদন করেনি।

সাম্প্রতিক সময়ে বাংলাদেশের ঘরোয়া সিরিজগুলো মিলেনিয়াম মিডিয়া কনসোর্টিয়ামের মাধ্যমে টি স্পোর্টস এবং জিটিভি সরাসরি সম্প্রচার করত। কিন্তু গত বছরের অক্টোবরে দক্ষিণ আফ্রিকা সিরিজের পর সেই চুক্তির মেয়াদ শেষ হয়ে যায়।

বনানীতে আজ (১৯ এপ্রিল) এক অনুষ্ঠানে বিসিবি সভাপতি ফারুক আহমেদ বলেছেন, ‘বিষয়টা গোড়া থেকেই বদলাতে হবে। সময়টা খুব একটা ভালো যাচ্ছে না। ঘরোয়া এবং আন্তর্জাতিক সব জায়গাতেই মন্দা যাচ্ছে। রাজনৈতিক পটপরিবর্তনের পর সময় লাগছে।’

দুঃসময়ে এগিয়ে এসে খেলা দেখানোয় বিটিভিকে ধন্যবাদ জানান তিনি, ‘বিটিভি দেখাচ্ছে, অনেক ধন্যবাদ তাদের। বিটিভির স্লট পাওয়া অনেক কঠিন। বিটিভি বিনা মূল্যে এটা দেখাবে। অন্তত মানুষের কাছে পৌঁছাবে খেলাটা।’

বিটিভির পাশাপাশি অন্য কোনো বেসরকারি চ্যানেলে খেলা দেখানো যায় কি না, সেই চেষ্টাও বিসিবি করছে বলে জানিয়েছেন ফারুক। ‘এখনও কথা চলছে অন্য কোনো চ্যানেল পাওয়া যায় কি না। এই ম্যাচ যদি না-ও দেখাতে পারি, পরের ম্যাচটি চেষ্টা করব। এ ছাড়া আগামী আড়াই বছরের জন্য মিডিয়া স্বত্ব বিক্রির ব্যাপারও আছে। ওটার জন্য টেন্ডার তৈরি করে ফেলেছি আমরা। সেখানেও আন্তর্জাতিক কোম্পানিগুলোকে আমন্ত্রণ জানাব।’

পড়ুন : ৫০ টাকায় দেখা যাবে বাংলাদেশ-জিম্বাবুয়ে টেস্ট সিরিজ

বিজ্ঞাপন

আরও পড়ুন

LEAVE A REPLY

Please enter your comment!
Please enter your name here

বিশেষ প্রতিবেদন