১০/১১/২০২৫, ৬:৫৪ পূর্বাহ্ণ
25 C
Dhaka
১০/১১/২০২৫, ৬:৫৪ পূর্বাহ্ণ
বিজ্ঞাপন

বিলাসবহুল জীবনযাপনের ল্যান্ডমার্ক হয়ে সৌদিতে আসছে ‘ট্রাম্প প্লাজা’

বিজ্ঞাপন

মধ্যপ্রাচ্যের মুসলিম অধ্যুষিত রাষ্ট্র সৌদি আরবের জেদ্দায় এক বিলিয়ন ডলার মূল্যমানের ট্রাম্প প্লাজার নির্মাণ করা হচ্ছে। উপসাগরীয় অঞ্চলে মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পের পারিবারিক ব্যবসা ট্রাম্প অর্গানাইজেশনের সম্প্রসারণের অংশ হিসেবে প্রকল্পটির বাস্তবায়ন করবে লন্ডনভিত্তিক আন্তর্জাতিক বিলাসবহুল রিয়েল এস্টেট ডেভেলপার ডার গ্লোবাল।

আজ সোমবার (২৯ সেপ্টেম্বর) প্রতিষ্ঠানটি এক ঘোষণায় এ সহযোগিতার খবর জানিয়েছে। খবর আল-আরাবিয়া।

প্রতিবেদনে জানানো হয়, রাজধানী রিয়াদের পর কৌশলগতভাবে গুরুত্বপূর্ণ জেদ্দার কিং আবদুল আজিজ রোডে গড়ে উঠবে মিশ্রধর্মী এই প্রকল্প। এখানে থাকছে প্রিমিয়াম রেসিডেন্স, সার্ভিসড অ্যাপার্টমেন্ট, গ্রেড-এ অফিস স্পেস এবং এক্সক্লুসিভ টাউনহাউস।

প্রকল্পের কেন্দ্রস্থলে ম্যানহাটনের সেন্ট্রাল পার্ক দ্বারা অনুপ্রাণিত একটি সবুজায়ন তৈরি করা হবে, যা লোহিত সাগরের এ শহরে যুক্ত করবে আধুনিক নগরীর প্রাণচাঞ্চল্য।

ডার গ্লোবালের প্রধান নির্বাহী জিয়াদ এল চার বিবৃতির মাধ্যমে বলেন, বাসস্থান, সার্ভিসড অ্যাপার্টমেন্ট ও অফিস স্পেসকে সেন্ট্রাল পার্ক-অনুপ্রাণিত পরিবেশের সঙ্গে একত্রিত করে আমরা এমন একটি জীবনযাত্রার গন্তব্য তৈরি করছি, যা ম্যানহাটনের প্রাণশক্তি এবং জেদ্দার সাংস্কৃতিক ও বাণিজ্যিক গুরুত্ব—দুটোকেই প্রতিফলিত করবে।

রাজ্যে দ্বিতীয় ট্রাম্প ব্র্যান্ডেড প্রকল্প

এর আগে ২০২৪ সালের ডিসেম্বরে সৌদিতে প্রথম ট্রাম্প টাওয়ার জেদ্দা চালু করা হয়। নতুন ট্রাম্প প্লাজা প্রকল্পকে তাই দেশটিতে কোম্পানির সম্প্রসারণের আরেকটি মাইলফলক হিসেবে দেখা হচ্ছে।

ট্রাম্প অর্গানাইজেশনের নির্বাহী ভাইস প্রেসিডেন্ট এরিক ট্রাম্প বলেন, সৌদি আরবে আমাদের উপস্থিতি বাড়াতে পেরে আমরা সম্মানিত। আমরা এমন এক গন্তব্য তৈরি করছি, যা রাজ্যের মর্যাদা ও উদ্ভাবনের নতুন মানদণ্ড স্থাপন করবে।

জেদ্দার আকাশছোঁয়া পরিবর্তন

ট্রাম্প প্লাজা জেদ্দা নগর জীবনে নতুন রূপ আনবে বলে প্রত্যাশা করা হচ্ছে। এক জায়গায় বসবাস, কাজ ও সামাজিকতার সুযোগ তৈরি করে দেবে প্রকল্পটি।

পড়ুন : সিউলে আন্তর্জাতিক আতশবাজি উৎসবে ১০ লাখ দর্শনার্থীর ভিড়

বিজ্ঞাপন

আরও পড়ুন

LEAVE A REPLY

Please enter your comment!
Please enter your name here

This site uses Akismet to reduce spam. Learn how your comment data is processed.

বিশেষ প্রতিবেদন