শেয়ারবাজারে তালিকাভুক্ত বেক্সিমকোর শেয়ার নিয়ে বিপাকে পড়েছেন বিনিয়োগকারীরা। এক সালমান এফ রহমানের জন্য ধ্বংস হয়ে যাচ্ছে পুরো ইন্ডাষ্ট্রি। উৎপাদন বন্ধ থাকায় কর্মী ছাটাই থেকে শুরু করে প্রতিনিয়তই মোকাবেলা করতে হচ্ছে নানা জটিলতা। তবে সরকার চাইছে বন্ধ নয় বরং চলমান রাখতে কার্যক্রম।
৬১ খুনের মামলা আসামি করা হয়েছে বেক্সিমকো গ্রুপের অন্যতম প্রতিষ্ঠাতা সালমান এফ রহমানের বিরুদ্ধে। চলছে অপরাধ ট্রাইব্যুনালে বিচার। সাবেক সরকারের বেসরকারি শিল্প ও বিনিয়োগ উপদেষ্টার অন্ধকার ভবিষ্যতের ছায়া যেন কোম্পানির ওপর না পড়ে সেজন্য তাকে ছাড়াই চলতে চায় বেক্সিমকো।

সুকুক বন্ডের মাধ্যমে ৩ হাজার কোটি টাকা উত্তোলন করেছে বেক্সিমকো। উত্তোলিত অর্থ নয়ছয় করার রয়েছে নানা অভিযোগ। বিএসইসিও করছে তদন্ত। সোমবার অনুষ্ঠিত কোম্পানির বার্ষিক সাধারণ সভায় কোম্পানির সিএফও দিলেন ব্যাখ্যা।
গত কয়েক মাস উৎপাদনে যেতে পারেনি বেক্সিমকো। শ্রমিক অসন্তোষ ঠেকাতে ঋণ করে দেওয়া হচ্ছে বেতন। ভবিষৎ নিয়ে বাড়ছে শঙ্কা।
সালমান এফ রহমানের গ্রেপ্তারের পর গ্রুপের সব প্রতিষ্ঠানের সুষ্ঠু ব্যবস্থাপনা নিশ্চিত করতে রিসিভার নিয়োগ দিয়েছে বাংলাদেশ ব্যাংক। এতে কোম্পানিকে ঘিরে বেড়েছে নানা আতঙ্ক। তবে বন্ধ নয় বরং কিভাবে উৎপাদন চলমান রাখা যায় সে ব্যবস্থা করছে সরকার।

বেক্সিমকোর শেয়ার নিয়ে একদিকে যেমন বিনিয়োগকারীরা বিপদে। অন্যদিকে সংকটে কোম্পানির কর্মচারী-কর্মকর্তারা। মাথা ব্যাথার ওষুধ যেমন মাথা কেটে ফেলা হতে পারে না। তেমনি কৃত্রিম ব্যক্তি সত্ত্বা হিসেবে দাঁড়ানো কোম্পানিও কোন এক ব্যক্তির দায়ে শেষ হতে পারে না। তাই সংকট মোকাবেলায় সকলকে যুগপোযোগী পদক্ষেপ নিতে হবে বলে মনে করছেন ভুক্তভোগিরা।
এনএ/
সব কিছু ঠিক আছে,, আমি বলতে চাই যে, প্রতিষ্ঠান টিকিয়ে রাখতে হবে, ব্যাক্তির পরিবর্তন করা হোক, অসদুপায় অবলম্বন করে যারা জড়িত তাদের বিরুদ্ধে আইনগত ব্যবস্থা নেয়া হোক আর ভালো লোকবল নিয়োগ দেয়া হোক তাহলে ভালো ভাবে চলবে ভবিষ্যতে আরো ভালো হোক ❤