29.5 C
Dhaka
বুধবার, মার্চ ২৬, ২০২৫

মুক্তিযোদ্ধাদের বয়সসীমা নির্ধারণ করে দেয়া হাইকোর্টের রায় রাজনৈতিক উদ্দেশ্য প্রণোদিত’

১৯৭১ সালে মুক্তিযোদ্ধাদের ন্যুনতম বয়স নির্ধারণ করে হাইকোর্টের দেয়া রায় রাজনৈতিক উদ্দেশ্য প্রণোদিত বলে আপিল বিভাগকে জানিয়েছেন অ্যাটর্নি জেনারেল মো.আসাদুজ্জামান। মঙ্গলবার (৪ মার্চ) সকালে প্রধান বিচারপতি ড. সৈয়দ রেফাত আহমেদের নেতৃত্বাধীন ৪ বিচারপতির আপিল বেঞ্চকে তিনি এ কথা বলেন।

অ্যাটর্নি জেনারেল আরও বলেন, এই রায়ে মুক্তিযুদ্ধের ঘোষণা নিয়ে প্রশ্ন তোলা হয়েছে। রায়ে শেখ মুজিবকে গ্লোরিফাই করা হয়েছে অথচ বাস্তবতা ভিন্ন। পরে আপিল বিভাগ মুক্তিযোদ্ধাদের ন্যুনতম বয়স নিয়ে ফের আপিল শুনানির জন্য ১২ মার্চ দিন ধার্য করেন।

এর আগে মুক্তিযোদ্ধাদের ক্ষেত্রে ন্যূনতম বয়স নির্ধারণ করে ২০১৫ থেকে ২০১৮ সালের মধ্যে ৩টি গেজেট প্রকাশ করে সরকার।

এসব গেজেটে মুক্তিযোদ্ধা হতে হলে ১৩ বছর এবং সর্বশেষ গেজেটটিতে ১২ বছর ৬ মাস বয়স নির্ধারণ করা হয়।

পরে এসব গেজেটের বৈধতা চ্যালেঞ্জ করে ১৫ টি রিট দায়ের করা হয়। সেই রিটের পর জারি করা রুলের চূড়ান্ত শুনানি নিয়ে গত ১৯ মে বিচারপতি শেখ হাসান আরিফ ও বিচারপতি রাজিক আল জলিলের হাইকোর্ট বেঞ্চ রায় ঘোষণা করেন।

ওই রায়ে মুক্তিযোদ্ধা হতে বয়স ন্যূনতম ১২ বছর ৬ মাস নির্ধারণ করে জারি করা গেজেট ও আইনের ধারা অবৈধ ঘোষণা করা হয়। এ রায়ে হাইকোর্ট বলেন, ‘মুক্তিযোদ্ধাদের বয়সের ফ্রেমে বাঁধা যাবে না।’ এ রায় স্থগিত চেয়ে চেম্বার আদালতে যায় রাষ্ট্রপক্ষে কিন্তু আওয়ামী লীগ সরকারের সময় সেই রায় আর স্থগিত করেন চেম্বার আদালত ও আপিল বিভাগ।

পড়ুন : কিভাবে মুক্তিযোদ্ধা তালিকায় নাম উঠল মুক্তা বেগমের? | 

দেখুন : মুক্তিযোদ্ধাদের ন্যূনতম বয়সসীমা নির্ধারণ নিয়ে আপিল শুনানি ৪ মার্চ

ইম/

বিজ্ঞাপন

আরও পড়ুন

LEAVE A REPLY

Please enter your comment!
Please enter your name here

বিশেষ প্রতিবেদন