ভয়ঙ্কর বিষধর সাপ রাসেলস ভাইপার সম্প্রতি ছড়িয়ে পড়েছে দেশের বিভিন্ন স্থানে। হঠাৎ এ সাপের উপদ্রব বাড়ায় আতংকিত সবাই। অনেকসময় সাধারণ সাপকেও তারা পিটিয়ে মারছেন রাসেলস ভাইপার ভেবে। আবার সাপে কাটার পর কি করবে তা নিয়েও এখনো রয়েছে সচেতনতার অভাব। তাই সাপে কামড়ালে দ্রুত হাসপাতালে নেয়ার পরামর্শ স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের।
সাম্প্রতিক সময়ে আতঙ্কের নাম রাসেলস ভাইপার। এখন যেকোনো সাপ দেখলেই মানুষ ভাবছেন এই বুঝি তেড়ে এলো রাসেলস ভাইপার।
দ্বীপ জেলা ভোলার এলাকাবাসী বলছেন, গেলো কয়েকদিনে অন্তত সাতটি রাসেলস ভাইপার সাপ তারা মেরেছেন।
এমন আরেকটি জেলা ঝিনাইদহ। সেখানকার মহেশপুর উপজেলার নেপা ইউনিয়নে কৃষকের ঘাসে মিলেছে রাসেলস ভাইপার, পিটিয়ে মারা হয়েছে সাপটিকে।
আসলে রাসেলস ভাইপার দেখলেই কি মেরে ফেলতে হবে? বা আগে থেকেই কি কামড়ায় এই সাপ? এমন প্রশ্নে স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের সাবেক মহাপরিচালক বলছেন সাপ মারা বন্য প্রাণী সংরক্ষণ আইন অনুযায়ী অপরাধ।
স্বাস্থ্য অধিদপ্তর বলছে দেশে পর্যাপ্ত পরিমানে এন্টিভেনম রয়েছে। শুধু রাসেলস ভাইপার নয় যেকোন সাপে কামড়ালে নিতে হবে হাসপাতালে।
এছাড়া কেন্দ্রীয় ভাবেও এন্টিভেনম পর্যাপ্ত মজুদ আছে। আমদানি প্রক্রিয়াও অগ্রগতি রয়েছে বলেও জানান তিনি।