০৮/০৭/২০২৫, ১০:০৫ পূর্বাহ্ণ
25.1 C
Dhaka
০৮/০৭/২০২৫, ১০:০৫ পূর্বাহ্ণ

র‍্যাবের তিন পর্বের নিরাপত্তা ব্যবস্থা, মহাসড়কে তল্লাশী ও টহল শুরু

ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কের সাইন‌বোর্ড এলাকায় প্রেস ব্রিফিং করেছেন র‍্যাব-১১’র সিও লেঃ কর্নেল এইচ এম সাজ্জাদ হোসেন।

বৃহস্পতিবার দুপুরে সাংবাদিকদের বিভিন্ন প্রশ্নের জবাবে তিনি জানান, এবাবের ঈদ যাত্রা নির্বিঘ্ন করতে ও ডাকাতি ছিনতাই রোধে ঢাকা-চট্টগ্রাম ও ঢাকা-সি‌লেট মহাসড়কের গুরুত্বপূর্ণ স্থানগুলোর নিরাপত্তায় রোবাস্ট পেট্রোল, বিশেষ টহল ও চেকপোস্ট পরিচালনা করছে র‍্যাব -১১।



মহাসড়কে তিন স্তরের নিরাপত্তা ব্যবস্থা থাকবে বলে জানিয়ে তিনি আরও বলেন, ম্যারাথন ছুটি এবার। ঈদের ছুটিকে কেন্দ্র করে ঘরমুখো মানুষ নাড়ির টানে গ্রামের বাড়ি যাচ্ছে। ঢাকা চট্টগ্রাম মহাসড়কে প্রতিদিন ২০ থেকে ৩০ হাজার যানবাহন চলাচল করে। এই সড়কে ঈদের সময়ে নানা ধরনের চুরি-ছিনতাই, ডাকাতির মত নানা অপরাধ সংগঠিত হয়ে থাকে। এবার ঈদে ঘরমু‌খি মানুষ নির্বিঘ্নে যেন বা‌ড়ি পৌছা‌তে পা‌রে সেই লক্ষ্যে র‌্যা‌বের পক্ষ থে‌কে এগ্রেসিভ পেট্রোল ও এক্সটেনসিভ পেট্রোল পরিচালনা করা হবে মহাসড়কগুলোতে।

তিনি আরও বলেন, এই কার্যক্রমকে আমরা তিনটি পর্বে ভাগ করেছি। সেগুলো হলো ঈদ পূর্ববর্তী নিরাপত্তা ব্যবস্থা, ঈদের দিন ঈদ জামাতে নিরাপত্তা ব্যবস্থা এবং ঈদ পরবর্তী রাস্তায় যানজট এবং শহরে ফিরে আসার সময় মানুষের যাতায়াতের নিরাপত্তার জন্য এসব ব্যবস্থা থাকবে।



র‍্যাব-১১’র সিও আরও বলেন, ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কে বিভিন্ন স্থানে একযোগে বিভিন্ন গুরুত্বপূর্ণ পয়েন্টে নিরাপত্তা জোরদার করা হয়েছে। এসব কার্যক্রমের মধ্যে রয়েছে সাদা পোশাকে গোয়েন্দা নজরদারি, নিয়মিত চেকপোস্ট এবং হাইওয়েতে রোবাস্ট পেট্রোলিং।

পাশাপাশি যারা ঈদে বাড়িতে থাকবে তাদেরও সচেতন থাকতে হবে। মহাসড়ক ছাড়াও নারায়ণগঞ্জের নগরীর বিভিন্ন সড়ক ও এলাকাগুলোতেও র‍্যাবের পক্ষ থেকে টহল কার্যক্রম পরিচালিত হবে। যাতে করে কিশোরগ্যাংয়ের উৎপাত, ছিনতাই, চুরি, ডাকাতিসহ বিভিন্ন অপরাধ নিয়ন্ত্রণ করা যায়। এছাড়াও কোরবানির চামড়া নিয়ে যাতে কোন বিশৃঙ্খলা না হয় সেটির বিষয়েও নজর রাখা হবে।

প্রেস ব্রিফিং সময়ে র‍্যাব-১১ এর অন্যান্য কর্মকর্তারা উপস্থিত ছিলেন।

পড়ুন: ইঞ্জিন সংকটে ঢাকা-নারায়ণগঞ্জ রেল যোগাযোগ বন্ধ

দেখুন: ঢাকা, না.গঞ্জ, গাজীপুরে ৪২টি ঝুঁ*কিপূর্ণ ভবন ভাঙার সুপারিশ

এস

আরও পড়ুন

LEAVE A REPLY

Please enter your comment!
Please enter your name here

বিশেষ প্রতিবেদন