শেরপুরে এবার লক্ষ্যমাত্রার চেয়েও বেশি আলুর ফলন হয়েছে। কিন্তু পর্যাপ্ত হিমাগার না থাকায় আলু সংরক্ষণ নিয়ে বিপাকে চাষীরা। বাধ্য হয়ে কম দামে আলু বিক্রি করতে হচ্ছে তাদের।

শেরপুরে আলরে বাম্পার উৎপাদন হলেও হিমাগার সংকটে দুর্ভোগে কৃষকরা। সংরক্ষণের ব্যবস্থা না থাকায়, শতশত ট্রাক আলু নিয়ে রাস্তায় অপেক্ষা করছেন চাষীরা। কিন্তু হিমাগারগুলো আগে থেকেই পূর্ণ থাকায় লোকসানের শঙ্কায় তারা।
সরকারি ও বেসরকারি মোট তিনটি হিমাগার থাকলেও জায়গা নেই। কিছুটা বাধ্য হয়ে কম দামে আলু বিক্রি করছেন তারা। পাশাপাশি, বীজআলু সংরক্ষণ করতে না পারায়, আগামী বছর উৎপাদন কমে যাওয়ার আশঙ্কায় তারা।
হিমাগারগুলো কানায় কানায় পূর্ণ, এমন ঘোষণা মাইকে দিচ্ছেন অসহায় কর্তৃপক্ষ। তারা বলছে , আরও সামান্য কিছু আলু সংরক্ষণ করা যাবে, এর পর বাধ্য হয়ে কৃষকদের ফিরে যেতে হবে। সোহেল রানা, সুপারভাইজার, তাজ কোল্ড স্টোরেজ, শেরপুর।
সনাতনী পদ্ধতিতে বীজআলু সংরক্ষণের পরামর্শ দিচ্ছে বিএডিসি।
নগরীর সরকারি ও বেসরকারি হিমাগারগুলোর ধারণক্ষমতা, প্রয়োজনের তুলনায় অনেক কম। সংকট মোকাবিলায় নতুন হিমাগার স্থাপনের দাবি স্থানীয় কৃষকদের।
পড়ুন: বাস-অটোরিকশার সংঘর্ষে নিহত ৬
দেখুন: একরাতে অর্ধশতাধিক বিয়ে!
ইম/