বিভাজনের সংস্কৃতি থেকে বের হয়ে ঐক্যবদ্ধ হওয়ার আহ্বান জানান সাধারণ মানুষ। স্বদেশের তরে যাদের আত্মবলিদান সেই শহিদ বুদ্ধিজীবীদের স্মরণে জনস্রোত নেমেছে রাজধানীর রায়েরবাজার বধ্যভূমিতে। মুক্তিযুদ্ধের চেতনা আর চব্বিশের গণ-অভ্যুত্থানের আকাঙ্ক্ষা বাস্তবায়নে বিভাজনের সংস্কৃতি থেকে বের হয়ে এসে পুরো জাতিকে ঐক্যবদ্ধ হওয়ার আহ্বান জানান সাধারণ মানুষ।
রায়েরবাজার বধ্যভূমিতে শুয়ে আছেন জাতির সূর্যসন্তানেরা। স্বাধীনতার ৫৩ বছর পরও, সেই ক্ষত দগদগে রয়ে গেছে, আগের মতোই।

যারা স্বদেশপ্রেমে উজ্জিবিত হয়ে নিজের জীবনকে তুচ্ছজ্ঞান করেছিলেন, সেই মৃত্যুঞ্জয়ীদের চরণ চুম্বনের সৌভাগ্য না হলেও হৃদয়ের সবটুকু আবেগ, শ্রদ্ধা আর ভালোবাসা উজাড় করে দিয়ে এই স্মরণোৎসবে শামিল হয়েছে পুরো জাতি। তাইতো ভোররে আলো ফোটার আগইে বধ্যভুমিতে নামে র্সবস্তররে মানুষরে ঢল।
সূর্য সন্তানদের ঋণ শোধ করা না গেলেও তাদের আদর্শ ধারণ করে এগিয়ে যাওয়ার প্রত্যয় জানান বিভিন্ন সামাজকি রাজনতৈকি ও সাংস্কৃতকি সংগঠনরে মানুষ।

অনেকেই স্বপ্ন দেখেন সাম্য ও মানবিক মর্যাদার বাংলাদেশের। এসময় আগামী প্রজন্মের সামনে মুক্তিযুদ্ধের বীরত্বগাথা তুলে ধরার আহ্বান জানান বিশিষ্টজনেরা।
শ্রদ্ধা জানাতে এসে মুক্তিযোদ্ধা ও বুদ্ধিজীবীদের পূর্ণাঙ্গ তালিকা তৈরির কথা জানিয়ে মুক্তিযুদ্ধবিষয়ক উপদেষ্টা ফারুক-ই-আজম বলেন, ‘বুদ্ধিজীবীদের চেতনা ও আদর্শকে ভূলুণ্ঠিত হতে দেয়া যাবে না।
এনএ/