০৮/১১/২০২৫, ৯:০৮ পূর্বাহ্ণ
26 C
Dhaka
০৮/১১/২০২৫, ৯:০৮ পূর্বাহ্ণ
বিজ্ঞাপন

সাবা-বাঁধনের ভার্চুয়াল দ্বন্দ্বে জড়ালেন অরুণা বিশ্বাস

জুলাই আন্দোলনে তারকারাও এগিয়ে এসেছিলেন তাদের মধ্যে একজন অভিনেত্রী আজমেরী হক বাঁধন। অন্যদিকে অভিনেত্রী সোহানা সাবার নাম আলোচিত ‘আলো আসবেই গ্রুপ’ কাণ্ডে উঠেছিল। এবার একটি মন্তব্য ঘিরে দুজনের মধ্যে শুরু হয়েছে ভার্চুয়াল দ্বন্দ্ব। সেখানে সাবার পক্ষ নিয়ে কথা বলেছেন এক সময়ের চিত্র নায়িকা অরুণা বিশ্বাস।

গত বৃহস্পতিবার বাঁধনের একটি ফেসবুক পোস্টের মন্তব্য ঘিরে বিতর্ক তৈরি হয়। এক নারীর মন্তব্যের একটি স্ক্রিনশট শেয়ার করেন সাবা।

সেখানে সোহানা সাবা লেখেন, ‘এই কমেন্টটা আপু ডিলিট করে দিয়েছেন। হয়তো দিদিটিকে ব্লকও করেছেন। ভাগ্যক্রমে আমার টাইমলাইনে ভেসে উঠেছিল, তাই সঙ্গে সঙ্গে স্ক্রিনশট নিয়ে রেখেছিলাম।’

শেয়ার করা ওই স্ক্রিনশটে বাঁধনের উদ্দেশে করা সেই নারীর মন্তব্যটি ছিল, ‘সারা জীবন ড্রামাবাজি করে সতী সাজতে চেয়েছেন। আপনি আপাদমস্তক একজন ভণ্ড। আপনার পুরো জগৎটা ঘোরে আপনাকে ঘিরেই। কী জীবন আপনার! করুণা লাগে আপনাকে দেখে। কেউ যদি সত্যিই গুরুত্বপূর্ণ হতেন, তাহলে কলকাতায় গিয়ে ব্যক্তিজীবনের কেচ্ছা গাইতেন না।’

তবে সেই নারীর মন্তব্যটি বাঁধন সরিয়ে ফেললেও সেটির স্ক্রিনশট নিয়ে পোস্ট করেছেন সোহানা সাবা।

যেখানে মন্তব্য করে সাবা-বাঁধনের ভার্চুয়াল দ্বন্দ্বে যোগ দিয়েছেন জনপ্রিয় অভিনেত্রী অরুণা বিশ্বাসও। তিনি সাবার পোস্টে মন্তব্য করেন, ‘ড্রামাবাজি’। অরুণার এই মন্তব্য বিতর্কে নতুন মাত্রা যোগ করে।

এদিকে, সোহানা সাবার পোস্টের কিছুক্ষণ পরই নিজের ফেসবুক অ্যাকাউন্টে একটি দীর্ঘ প্রতিক্রিয়া জানান আজমেরী হক বাঁধন। সেখানে নাম উল্লেখ না করলেও স্পষ্টভাবেই ইঙ্গিত দেন, কেউ তাকে ব্যক্তিগত আক্রমণ করছেন।

সেই পোস্টে বাঁধন লেখেন, ‘আমার কিছু সহকর্মী— যাদের সঙ্গে আমি একসঙ্গে কাজ করেছি, মঞ্চে দাঁড়িয়েছি, যাদের বিশ্বাস করতাম, তারা ইন্টারনেটে আমার ওপর নির্মম ও অপমানজনক আক্রমণ চালাচ্ছেন। তাদের কথাগুলো ছিল অমানবিক, উদ্দেশ্য ছিল আমাকে ছোট করা। তারা শুধু আমাকে নয়, আমি যা কিছুতে বিশ্বাস করি, সেগুলোকেও অসম্মান করছে। এই তালিকায় জাতীয় পুরস্কারপ্রাপ্তরাও আছেন।’

বিজ্ঞাপন

পড়ুন : স্বামীর ক্যানসারের সময়ও পাওনা ৩৪ লাখ টাকা পাননি ডলি জহুর

বিজ্ঞাপন

আরও পড়ুন

LEAVE A REPLY

Please enter your comment!
Please enter your name here

This site uses Akismet to reduce spam. Learn how your comment data is processed.

বিশেষ প্রতিবেদন