গণহত্যা মামলায় আওয়ামী লীগের প্রেসিডিয়াম সদস্য আমির হোসেন আমু, সাবেক খাদ্যমন্ত্রী কামরুল ইসলাম ও যাত্রাবাড়ী থানার সাবেক ওসি আবুল হাসান কে কারাগারে পাঠানোর নির্দেশ। শুনানি শেষে এ আদেশ দেন ট্রাইব্যুনাল। শুনানিতে প্রসিকিউশন দাবি করেন, গণহত্যার অন্যতম ইন্ধন দাতা এই তিনজন।
একেই বুঝি বলে নিয়তি। কখনো কি স্বপ্নেও ভেবেছিলেন, নিজের হাতে গড়া ট্রাইব্যুনালে আসবেন মানবতাবিরোধী অপরাধের আসামি হয়ে। জুলাই আগষ্টের গণহত্যা মামলায় সকাল ১০টা ১৫ মিনিটে কামরুল ইসলাম ও আমির হোসেন আমুকে আদালতে হাজির করে ট্রাইব্যুনাল।
![সাবেক মন্ত্রী আমু ও কামরুলকে কারাগারে পাঠানোর নির্দেশ](https://nagorik.com/wp-content/uploads/2024/12/image-207-1024x576.png)
ছাত্র আন্দোলন যখন তুঙ্গে তখন চৌদ্দ দল কে গণভবনে ডাকেন শেখ হাসিনা। সে মিটিং নেতৃত্ব দানকারী আমির হোসেন আমুকেও গনহত্যায় আসামি করা হয়। প্রসিকিউশনের দাবি এই দুজন জুলাই আগষ্টে সংঘটিত গণহত্যার অন্যতম ইন্ধন দাতা।
আর কেরানীগঞ্জে যে গণহত্যা হয়েছে তার নির্দেশ দাতা ছিলেন কামরুল ইসলাম ট্রাইব্যুনাল কে জানায় প্রসিকিউশন।
![](https://nagorik.com/wp-content/uploads/2024/12/image-208.png)
তবে এ দিন ট্রাইব্যুনালে অনেকটা বিষন্ন ছিলেন আওয়ামী লীগের এই শীর্ষ দুই নেতা। আগামী ১৭ ডিসেম্বর আদালতে পুনরায় হাজির করা হবে তাদের। আর ১২ ডিসেম্বর হাজির করা হবে আবুল হাসান কে।
টিএ/