সীমান্তের ওপারে বিক্ষোভের জের ধরে বাংলাদেশ ও ভারতের মধ্যে চারটি শুল্ক স্টেশন দিয়ে আমদানি-রপ্তানি কার্যক্রম বন্ধ রয়েছে। ক্ষতির মুখে পড়ছেন ব্যবসায়ীরা, কমছে সরকারের আয়। তবে দেশের প্রধান স্থলবন্দরগুলোর কার্যক্রম প্রায় স্বাভাবিক।
৫ আগস্টের পর স্থলবন্দর দিয়ে ভারত থেকে দেশে পণ্য আমদানি কমেছে। তবে বাংলাদেশ থেকে ভারতে পণ্য রপ্তানি কিছুটা বেড়েছে।

সীমান্তের ওপারে বিক্ষোভের জের ধরে বাংলাদেশ–ভারত সীমান্তে চার শুল্ক স্টেশনে বাণিজ্য বন্ধ হয়ে আছে। এগুলো হল, বন্ধ হয়ে যাওয়া শুল্ক স্টেশনগুলো হচ্ছে মৌলভীবাজারের চাতলাপুর ও বটুলি এবং সিলেটের জকিগঞ্জ ও শেওলা।
সিলেটের তামাবিল স্থলবন্দর দিয়ে খালাস জটিলতায় ১৮ দিন ধরে কয়লা-পাথর আমদানি বন্ধ রেখেছেন ব্যবসায়ীরা।

তামাবিল স্থলবন্দরের সহকারি পরিচালক মো. মোস্তাফিজুর রহমান বলেন, কয়লা-পাথর আমদানি বন্ধ থাকলেও অন্যান্য পণ্য আমদানি-রপ্তানি কার্যক্রম স্বাভাবিক আছে।
এদিকে দেশের প্রধান স্থলবন্দরগুলোতে আমদানি রপ্তানি কার্যক্রম স্বাভাবিক থাকলেও বিগত সময়ের তুলনায় কমেছে পণ্য আমদানি।
ভারতীয় গণমাধ্যমগুলো জানায় ইস্কন এবং চিন্ময় কৃষ্ণ দাস ইস্যুতে সিলেট সীমান্ত দিয়ে আমদানি রপ্তানি বন্ধ করে দেয় ভারতের করিমগঞ্জের সনাতনী ঐক্য মঞ্চ নামের এক সংগঠনের বিক্ষোভকারীরা। ত্রিপুরায় বিক্ষোভের কারণে বন্ধ রয়েছে মৌলভীবাজার সীমান্ত।
টিএ/