কর্মবিরতি প্রত্যাহার করে কাজে ফিরেছেন বিএসইসির কর্মকর্তারা। এতে নিয়ন্ত্রক সংস্থার অভ্যান্তরীণ কোন্দল শেষে ফিরেছে স্থিতিশীলতা। তবে প্রতিনিয়ত পুঁজি হারানো বিনিয়োগকারীদের প্রশ্ন-কবে ফিরবে শেয়ারবাজারে স্থিতিশীলতা।
শেয়ারবাজার নিয়ন্ত্রক সংস্থায় কর্মকর্তা-কর্মচারীদের অভ্যন্তরীণ কোন্দল শেষ হওয়ার পর স্বাভাবিক হয়েছে বিএসইসির কার্যক্রম। কিন্তু খুঁড়িয়ে চলা পুঁজিবাজারে ভারী হচ্ছে আতঙ্ক। বাড়ছে পতনের মাত্রা।
বিএসইসির চলমান তদন্ত কার্যক্রমের সঙ্গে একাত্মতা ঘোষণা করে সংস্থাটির চেয়ারম্যানের সঙ্গে রোববার বৈঠকে মিলিত হন স্টেকহোল্ডাররা। তারা জানান, এই পরিস্থিতিতে কেউ যেন অন্যায় কিছু না করতে পারে সে বিষয়ে সজাগ ঢাকা ও চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জের সার্ভিল্যান্স বিভাগ।
বিএসইসিতে সৃষ্ট অনাকাঙ্খিত ঘটনায় চাপে পড়ে অনেক কর্মচারী কর্মবিরতিতে অবস্থান নিয়েছেন। তবে বিচারের ক্ষেত্রে কারো প্রতি যেন অবিচার না হয় সে আহবান সংশ্লিষ্টদের।
বিএসইসির বর্তমান কমিশনের পদত্যাগের কোন সুযোগ নেই। বরং শক্ত হাতে ধরতে হবে পুঁজিবাজারের হাল-দাবি ডিএসই চেয়ারম্যানের।
শেয়ারবাজারে চলমান একের পর অস্থিরতায় অস্থির হয়ে উঠেছেন বিনিয়োগকারীরা। কারণ কে কি করলো না করলো সেটি দেখার আগে বিনিয়োগকারীরা দেখেন তার পুঁজি ঠিক আছে কিনা। তাই নিয়ন্ত্রক সংস্থাকে এবার পুঁজিবাজার গতিশীলতায় মনোযোগী হতে হবে বলে মনে করছেন সংশ্লিষ্টরা।
এনএ/