১৮/০৬/২০২৫, ২৩:৩১ অপরাহ্ণ
26.1 C
Dhaka
১৮/০৬/২০২৫, ২৩:৩১ অপরাহ্ণ

২০২৬ নারী টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপের সময়সূচি ও ভেন্যুর নাম ঘোষণা

আগামী বছর নারী টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপ আয়োজন করবে ইংল্যান্ড। এই আসর শুরু হতে এখনও এক বছর বাকি আছে। কিন্তু আগেভাবেই টুর্নামেন্ট শুরুর সময় ও সাতটি ভেন্যুর নাম ঘোষণা করেছে ইংল্যান্ড এন্ড ওয়েলস ক্রিকেট বোর্ড (ইসিবি)।

বৃহস্পতিবার ( ১ মে) লর্ডসে আসন্ন বিশ্বকাপের ভেন্যু ও সূচি ঘোষণা করেছেন আইসিসি চেয়ারম্যান জয় শাহ। আগামী বছরের ১২ জুন শুরু হয়ে নারী টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপের পর্দা নামবে ৫ জুলাই। ফাইনাল হবে ঐতিহাসিক লর্ডস ক্রিকেট গ্রাউন্ডে।

তিনি বলেন, যুক্তরাজ্যের বিত্তশালী ও বৈচিত্র্যপূর্ণ আয়োজন প্রতিটি দলের জন্য আবেগীয় সমর্থনের বহিঃপ্রকাশ। এখানে এমন ইভেন্ট অতীতেও স্মরণীয় হয়ে আছে। ২০১৭ আসরে লর্ডস দারুণ নারী ক্রিকেটে দারুণ মাইলফলক তৈরি করেছিল, তাই ফাইনালের জন্য এর চেয়ে উপযুক্ত ভেন্যু হতে পারে না। টি-টোয়েন্টি ক্রিকেটের মাধ্যমে সমর্থকদের সঙ্গে আমরাও যেমন রোমাঞ্চিত, তেমনি ২০২৮ লস অ্যাঞ্জলস অলিম্পিকে ক্রিকেটের প্রত্যাবর্তনের জন্যও পূর্ব-প্রদর্শনী।

এ সময় উপস্থিত ছিলেন ইসিবির প্রধান নির্বাহী ইয়ান গুল্ড, ইংল্যান্ড নারী দলের কোচ চার্লট এডওয়ার্ডস এবং দেশটির তারকা ক্রিকেটার ট্যামি ব্যুমন্ট, সোফিয়া ডাঙ্কলি, সোফি এক্লেস্টন, লরেন বেল ও ইংলিশ রাগবি তারকা ইলি কিলদুন্নে। 

লর্ডস ছাড়াও ভেন্যুগুলো হচ্ছে– ওল্ড ট্রাফোর্ড, হেডিংলি, এজবাস্টন, হ্যাম্পশায়ার বোল, দ্য ওভাল ও ব্রিস্টল ক্রিকেট গ্রাউন্ড।

মেয়েদের আসন্ন টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে ২৪ দিনে হবে ৩৩টি ম্যাচ। এই আসরে প্রতিযোগীর সংখ্যা বাড়িয়ে ১২ করা হয়েছে। যেখানে ৬টি করে দল ভাগ হয়ে খেলবে দুই গ্রুপে। গত বছরের অক্টোবরে র‌্যাঙ্কিংয়ের শীর্ষ আটে থাকা দলগুলো বিশ্বকাপে নিজেদের জায়গা নিশ্চিত করেছে। বাছাইপর্ব খেলে উঠবে আরও ৪ দল।

আয়োজক ইংল্যান্ডের সঙ্গে ২০২৪ ওয়ানডে সুপার কাপে পারফরম্যান্সের সুবাদে বিশ্বকাপে সরাসরি খেলার সুযোগ পাওয়া দলগুলো হচ্ছে– অস্ট্রেলিয়া, ভারত, নিউজিল্যান্ড, দক্ষিণ আফ্রিকা ও ওয়েস্ট ইন্ডিজ। এ ছাড়া র‌্যাঙ্কিংয়ের ভিত্তিতে পাকিস্তান ও শ্রীলঙ্কার মেয়েরাও সেই সুযোগ পেয়েছে। ফলে বাংলাদেশসহ বাকি দলগুলোকে খেলতে হবে বাছাইপর্ব।

পড়ুন : নারী টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপ শুরু কাল

বিজ্ঞাপন

আরও পড়ুন

LEAVE A REPLY

Please enter your comment!
Please enter your name here

বিশেষ প্রতিবেদন