
দেশের দক্ষিণ-পশ্চিম অঞ্চলের সীমান্তবর্তী জেলা চুয়াডাঙ্গা। ভৌগলিক কারণে এ জেলায় বরাবরই শীতের সময় বেশি শীত এবং গরমের সময় বেশি গরম অনুভূত হয়। আবহাওয়া অফিস বলছে, হিমালয় থেকে আসা ভারি বাতাসের কারণে এই অঞ্চলে দেখা যায় শীতের তীব্রতা।
গত দেড় যুগ ধরে চুয়াডাঙ্গায় শীত মৌসুমে অস্বাভাবিক তাপমাত্রা কমছে শীতকালে। চলতি বছর প্রথম ১৫ ডিসেম্বর চলতি মৌসুমে দেশের সর্বন্মি ১১ দশমিক ৫ ডিগ্রি সেলসিয়াস তাপমাত্রা রেকর্ড করা হয়। এরপর থেকে এ জেলায় তাপমাত্রা কমতে শুরু করে। সবশেষ ১২ জানুয়ারী সর্বনিম্ন তাপমাত্রা ৬ দশমিক ৩ ডিগ্রিতে চলে আসে।
শীতের তীব্রতায় বিপর্যস্ত এ জেলার জনজীবন। ব্যবসা প্রতিষ্ঠান থেকে শুরু করে খেতখামারে শীতের প্রভাব পড়েছে। শীতে ইরি-বোরোর চারা রোপণ নিয়ে বিপাকে পড়েছেন কৃষক। শীতের পাশাপাশি অভিশাপ হয়ে আসে ঠাণ্ডজনিত নানা রোগ।
মৌসুমে শীতের তীব্রতা থেকে প্রতিকার পেতে ঠাণ্ডা খাবার না খাওয়ার পরামর্শ দিয়েছেন, চিকিৎসকরা।
হোসাইন মালিক/ফই
