
করোনার অভিঘাত গভীর সংকটে হোটেল রেস্টুরেন্ট খাত। প্রায় ২৫ লাখ লোকের কর্মসংস্থান এ খাতে। ব্যবসা না থাকায় এখন চলছে ছাঁটাই। গেলো এক বছরে ৩০ শতাংশ হোটেল মালিক দেউলিয়া হয়ে গেছেন।
লোকসান টানতে না পেরে মালিকানা বদলের ঘটনাও ঘটছে। তবে সরকারের প্রণোদনা থেকে একটি পয়সা জোটেনি। অথচ এখনো ৬ হাজার কোটি টাকা বিতরণ করতে পারেনি ব্যাংকগুলো।
আল কাদেরিয়া রেস্টুরেন্ট। ভোজনরসিকদের কাছে বাড়ছিলো জনপ্রিয়তা। রামপুরাতে একটি শাখা দিয়ে ব্যবসা শুরু।
অল্প দিনেই শাখার সংখ্যা বেড়ে দাড়ায় ৫। কিন্তু করোনার এক বছরে হিসাব উল্টে গেছে। তরুণ উদ্যোক্তা ফিরোজ আলম লোকসান টানতে না পেরে গুটিয়ে নেন ৩টি শাখা।
আল কাদেরিয়া রেস্টুরেন্ট এর উদ্যোক্তা ফিরোজ আলম জানালেন, রমজান মাস নিয়ে তাদের থাকে স্বপ্ন থাকে। তাতেও গুড়ে বালি। পারসেল চালু রাখলেও বেচাবিক্রি কম।
বাংলাদশে রেস্তোরা মালিক সমিতির মহাসচিব ইমরাস হাসান বলেন, সারা দেশে ৬০ হাজার হোটেল রেস্টুরেন্ট, কর্মসংস্থান প্রায় ২৫ লাখ মানুষের। তবে নীবরে চলছে ছাঁটাই। অথচ প্রণোদনা কোন অর্থ পায়নি জিডিপিতে অবদান রাখা খাতটি।
সাইদ আরমান/ফই
