
বন্ধ চিনিকলগুলোর জমি তুলা চাষে বরাদ্দ চান ব্যবসায়ীরা। তামাকের জমিতেও এর চাষ করতে চান তারা। বলছেন, রপ্তানির লক্ষ্যমাত্রা অর্জনে, তুলার নিরাপত্তায় মনোযোগ দরকার এখনই। রাজধানীতে আয়োজিত গ্লোবাল কটন সামিটে, এসব কথা বলেন তারা।
পোশাক খাতের প্রাথমিক কাঁচামাল তুলা। বাংলাদেশ, বিশ্বের দ্বিতীয় বৃহৎ পোশাক রপ্তানিকারক হলেও, তুলা আমদানি করে টিকে আছে। আমদানিতে বছরে ব্যয় প্রায় ৪০ হাজার কোটি টাকা।
বিদায়ী বছরে দেশে তুলার চাহিদা ছিলো প্রায় ৯০ লাখ বেল। রপ্তানি বাড়ায়, প্রতিবছর বাড়ছে চাহিদা। কিন্তু দেশে উৎপাদন মাত্র দেড় লাখ বেল। ব্যবসায়ীরা বলছেন, অনাবাদি জমিসহ তামাক চাষের জমি তুলা চাষে চান তারা।
ব্যবসায়ীরা জানালেন, ঝুঁকিতে পুরো রপ্তানি খাত। শত কোটি ডলারে রপ্তানি আয়ের যে লক্ষ্য সরকারের, তা অর্জনে, তুলা নিরাপত্তা মনোযোগ দরকার এখনই।
তুলা আমদানির বড় উৎস যুক্তরাষ্ট্র। তাই দাবি, দেশটি থেকে আমদানি করা কাঁচামালে তৈরি পণ্য রপ্তানিতে, শুল্কমুক্ত বাণিজ্য।
বিশ্ব তুলা সম্মেলনে, এসব কথা উঠে আসে। রাজধানীর একটি হোটেলে, দিনব্যাপী আয়োজনে যোগ দেন দেশি বিদেশি সংশ্লিষ্টরা।
সাইদ আরমান/ফই