
একজনের দুইটি জাতীয় পরিচয়পত্র। জালিয়াতির অভিযোগে, মামলাও হয়েছে। এর তদন্ত হতে কতোদিন লাগতে পারে? মামলাটি হয়েছিলো জেকেজি হেলথকেয়ারের চেয়ারম্যান ডাক্তার সাবরিনা আরিফ চৌধুরীর বিরুদ্ধে। যার তদন্ত শেষ হয়নি ২ বছরেও। গাফিলতির অভিযোগ আইনজীবীর।
করোনার সনদ জালিয়াতির ঘটনার পরপরই জানা যায়, জেকেজি হেলথকেয়ারের চেয়ারম্যান ডাক্তার সাবরিনা আরিফ চৌধুরীর রয়েছে ২টি জাতীয় নিবন্ধন কার্ড। দ্বৈত ভোটার ও একাধিক জাতীয় পরিচয়পত্র রাখার বিষয়টি খতিয়ে দেখতে মামলা করে নির্বাচন কমিশন।
২০২০ সালে মামলাটি দায়ের করা হয়। মামলার আবেদন থেকে জানা যায়, মিথ্যা তথ্যের ভিত্তিতে দ্বৈত নাগরিকত্ব নিয়েছেন ডাক্তার সাবরিনা এবং তার একাধিক জাতীয় পরিচয়পত্র ছিলো। যা আইনগত অপরাধ। গত ২ বছরেও মামলাটির তদন্ত প্রতিবেদন জমা দেয়নি তদন্ত সংস্থা।
জাতীয় পরিচয়পত্র নিবন্ধন আইনের ১৪ ও ১৫ ধারা অনুযায়ী এই মামলা দায়ের হয়। সর্বোচ্চ সাজা এক বছরের কারাদণ্ড এবং ২০ হাজার টাকা জরিমানা।
ডাক্তার সাবরিনার দুটি এনআইডিতে বয়সের তারতম্য এবং দুজন স্বামীর নাম উল্লেখ করা হয়েছে। বর্তমানে দুটি এনআইডিই ব্লক রাখা হয়েছে।