
বাংলাদেশের আবহাওয়া ও জলবায়ু ফল চাষের জন্য খুবই উপযোগী। গত এক দশকে অন্তত কুড়িটি বিদেশি ফলের এ দেশে আগমন ঘটেছে। এগুলো হলো স্ট্রবেরি, ড্রাগন ফ্রুট, মাল্টা ইত্যাদি।
এসব ফল চাষ করে ভাগ্য ফেরাচ্ছন নানা জেলার কৃষক। তরুণরাও আগ্রহী হচ্ছে কৃষিতে। ঠাকুরগাঁওয়ের পীরগঞ্জ উপজেলায় সবুজ মাল্টা চাষে সাফল্য অর্জন করেছেন আব্দুর রহমান নামে এক চাষী। ভালো ফলনের পাশাপাশি কাঙ্ক্ষিত দাম পেয়ে লাভবান হচ্ছেন তিনি।
রাসায়নিক সার বা বিষ ছাড়ায় মাল্টা বাগানটি গড়ে তোলা হয়েছে। মাল্টা চাষে সব ধরনের সহায়তা দিচ্ছে কৃষি বিভাগ।
দেশের ড্রাগন ফলের রাজধানী ঝিনাইদহের গৌরিনাথপুর। জেলায় ৩ বছরের ব্যবধানে ড্রাগনের চাষ বেড়েছে প্রায় ৭শ হেক্টর জমির। গ্রামটিতে এখন বসছে দেশের প্রথম ড্রাগন ফলের হাট।
ড্রাগন চাষে কৃষকদের নানা পরামর্শ দেওয়া হচ্ছে বলে জানান এই কৃষি কর্মকর্তা। দিনাজপুরে বিরলে পাঁচটি শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে সবজি বাগান করছে শিক্ষার্থীরা। ৪৫ দিনে তারা কৃষি প্রশিক্ষণ নিচ্ছে তারা। পতিত জমিতে কিটনাশন মুক্ত সবজির বাগানটি গড়ে তুলেছে শিক্ষকদের সাথে নিয়ে।।
বাগানের চেয়ে এ দেশে বসতবাড়ির আঙিনা ও তার পার্শ্ববর্তী জমিতে ফল বেশি উত্পাদিত হয়। পরিকল্পিত ফল চাষে দেশে ফলের উত্পাদন ও সারা বছর ধরে প্রাপ্যতা আরও বাড়তে পারে, মনে করে কৃষি অফিস।
তানভীর জনি/ফই
