
আজ পহেলা অগ্রহায়ণ। এই দিনটিতে গ্রামবাংলায় নবান্ন উৎসব করা হয়। ঘরে ঘরে বানানো হয় নতুন চালের পিঠা-পায়েস। এখন এ ছোঁয়া লেগেছে শহরেও। নাচ-গান-কবিতা আবৃত্তির মাধ্যমে দিবসটি উপলক্ষ্যে অনুষ্ঠানের আয়োজন করে জাতীয় নবান্ন উৎসব উদযাপন পর্ষদ।
নবান্ন মূলত শস্য উৎসব। বাংলায় নবান্ন পালনের রীতি কত পুরোনো, তার কোনো গাছ-পাথর নেই। বাংলাদেশের সবখানে উৎসবটি পালিত হয় সামাজিকভাবে।
গ্রামীণ পরিবেশে নবান্ন উৎসবের প্রচলন বেশি থাকলেও শহরের চৌহদ্দিতে আজ তা খানিকটা পৌঁছে গেছে। জাতীয় নবান্ন উৎসব উদ্যাপন পর্ষদের উদ্যোগে আজ নাচ, গান, আবৃত্তি ও বাদ্যে চিত্রিত হয় চিরচেনা নবান্নের অপরূপ সৌন্দর্য।
অগ্রহায়নের প্রথম দিন সকালেই উৎসব আয়োজন করা হয় শিল্পকলা একাডেমির মুক্তমঞ্চে। ব্যস্ত জীবনে চলার পথে এই ধরনের উৎসব প্রয়োজন বলেই জানান আগত অতিথিরা।
আয়োজকরা জানালেন, অসাম্প্রদায়িক চেতনা তৈরির জন্য প্রয়োজন এই ধরনের উৎসব।
ছিলো নানা ধরনের পিঠাপুলির আয়োজনও। দিনব্যাপী নানা আয়োজনের মাধ্যমে দিবসটি পালন করা হবে।
