
কক্সবাজারে ঐতিহ্যবাহী বাঁকখালী নদী দখল ও প্যারাবন কেটে স্থাপনা নির্মাণের মহোৎসব চলছে। জেলা প্রশাসক কার্যালয় থেকে মাত্র আধা কিলোমিটার দূরেই এমন পরিস্থিতি।
কক্সবাজার শহরের কস্তুরাঘাঁটের ছোট বড় এই ইমারত দেখলে বিশ্বাস নাও হতে পারে এখানে নদী ছিল। সম্পতি নতুন করে আরো বিস্তীর্ণ প্যারাবন কেটে নদীর চর দখল করা হচ্ছে। নতুন করে কেটে ফেলা হয়েছে অন্তত ২০ হাজার গাছ।
গত আড়াই মাসে অন্তত সাড়ে তিনশো একর প্যারাবন উজাড়। নদী থেকে ড্রেজার দিয়ে বালু তুলে ভরাট হচ্ছে চর। এরপর প্লট আকারে বিক্রি হচ্ছে চড়া দামে, গড়া হচ্ছে ঘরবাড়িসহ অবৈধ স্থাপনা।
এখন নতুন করে কাটা হচ্ছে প্যারাবন। দিনের বেলায় কেটে এরপর করা হচ্ছে ভরাট।
সম্প্রতি বিষয়টি প্রশাসনের নজরে আসে। পরিদর্শনও করেছেন কর্মকর্তারা। জানান, অচিরেই নেয়া হবে কঠোর ব্যবস্থা।
জেলা প্রশাসন, বিআইডব্লিউটিএ, উপকূলীয় বনবিভাগ ১৫৭ জন প্রভাবশালীসহ ৪২০ জন দখলদারের তালিকা করেছে।