
লকডাউনের আগেই, ব্যাংক থেকে স্বাভাবিক সময়ের তুলনায় দ্বিগুণ টাকা তুলে নিয়ে গেছে গ্রাহক। বিপরীতে টাকা জমা পড়েছে খুবই কম। উপচে পড়া ভিড় সামলাতে, হিমশিম খেতে হয়েছে ব্যাংকগুলোকে। এদিকে, লকডাউনের মধ্যে ব্যাংকিং সেবা চালু রাখতে, বাংলাদেশ ব্যাংককে পরামর্শ দিয়েছে সরকার।
লকডাউনে ব্যাংক চলবে না। সরকারের প্রজ্ঞাপনের সঙ্গে সমন্বয় করে নির্দেশনা দিয়েছে কেন্দ্রীয় ব্যাংক। ৫ কার্যদিবস চাইলেও গ্রাহক তার আমানত তুলতে পারবেন না।
এমন খবরে টাকা তুলতে মঙ্গলবার সকাল থেকেই গ্রাহকের লাইন।
ব্যাংকারা জানালেন, অন্য সময়ের তুলনায় দ্বিগুণ টাকা তুলে নিয়ে গেছে গ্রাহক।
গত এক সপ্তাহ ধরেই ব্যাংকে টাকা তোলার বাড়তি চাপ। উত্তোলন লাইনে ছোট বড় সব গ্রাহক।
নগদ টাকার টানাটানি সামাল দিতে কেন্দ্রীয় ব্যাংক দুই হাজার কোটি টাকার ধার দিয়েছে। আর সময় বাড়িয়ে লেনদেনও চলেছে মঙ্গলবার বেলা তিনটা পর্যন্ত।
সাআ/লিশা