
বিদেশি ফলের দাম এখন সাধারণের নাগালের বাইরে। এতদিন বাজারে দেশি ফল থাকায়, আমদানি করা ফলের চাহিদা কম ছিল। তাই দামও ছিল নাগালে।
দেশি ফলের মৌসুম শেষ হওয়ার সাথে সাথেই চড়েছে বিদেশি ফলের বাজার। এতে বিপাকে পড়েছেন ক্রেতারা। সংশ্লিষ্টরা বলছেন, নিয়্ন্ত্রণমূলক শুল্ক আরোপ এবং ডলার সংকটে আমদানি কমায়, বেড়েছে ফলের দাম।
লাগামহীন হয়ে পড়েছে বিদেশি ফলের বাজার। গেল এক মাস আগেও দাম সহনশীল ছিল, অথচ ফল এখন জনসাধারণের নাগালে নেই।
ভোক্তারা বলছেন, দামের ঊর্ধ্বগতির কারণে পুষ্টির চাহিদার কথা মাথায় থাকলেও ফল কেনা কমিয়ে দিয়েছেন তারা।
(গ্রাফিক্স) পাইকারি বাজারে জুলাই মাসে ১৮ কেজির এক কার্টন আপেল বিক্রি হয়েছে দুই হাজার আটশ থেকে নয়শ টাকায়। সেই আপেলের দাম এখন তিন হাজার পাঁচশ থেকে আটশ টাকায়। শুধু আপেল নয়, মাল্টা, নাশপাতি, আঙুর, কমলাসহ সব ধরনের বিদেশি ফলের দাম বেড়েছে কেজিতে ৫০ থেকে ৬০ টাকা।
ব্যবসায়ীরা বলছেন, আমদানি কমায় বেড়েছে ফলের দাম। আমদানিকারকরাও বলছেন, ডলার সংকটে কমেছে আমদানি। পাশাপাশি উচ্চ করারোপে গুণতে হচ্ছে বাড়তি টাকা।
সামনে ফলের দাম আরও বাড়তে পারে। তাই, এখনই যথাযথ ব্যবস্থা না নিলে বিদেশি ফলের বাজার হারানোর শঙ্কা ব্যবসায়ীদের।
রাশেদুল কাদির/ফই
