
দিনে দাম বাড়িয়ে, রাতেই বাজারে অতিরিক্ত মূল্যের সয়াবিন তেল বাজারে ছেড়েছে কোম্পানিগুলো। আর তাতে, রাতারাতিই স্বাভাবিক হতে শুরু করেছে ভোজ্যতেলের সরবরাহ। এদিকে, চিনির জন্য নতুন বিক্রির আদেশ নিচ্ছে মিলগুলো। এক সপ্তাহে দুই নিত্যপণ্যের দাম অনেকটা বাড়ায়, আরও বিপাকে সাধারণ মানুষ।
সয়াবিন তেলের বাজারে সরবরাহ ঘাটতি প্রায় এক সপ্তাহ ধরে। নির্ধারিত কিংবা বাড়তি দামেও পাওয়া যাচ্ছিলো না তের। ব্যবসায়ি এসময়টা দেন দরবার করছিলেন দাম বাড়ানোর।
বৃহস্পতিবার লিটারে দাম ১২ টাকা বাড়াতে সায় দিয়েছে সরকার। আর তাতেই বদলে গেছে বাজারের চিত্র। রাতেই বাড়তি দামের তেল ছেড়েছে কোম্পানীগুলো। খুচরা দোকানীরা বলছেন, দাম বাড়ানোর পায়তারা থেকেই করা হয় সংকট।
সাধারণ মানুষ আগে থেকেই নিত্যপণ্যের বাড়তি দামে সংকটে। বাজারে দুটি নিত্যপণ্যের দাম এক সঙ্গে বাড়ায় মানুষের কষ্ট আরও বাড়ল।
চিনির সরবরাহ এখনো স্বাভাবিক হয়নি। তবে ডিলারদের থেকে ক্রয় আদেশ নিচ্ছে মিলগুলো। ফলে চিনির বাজারও বাড়তি দামে ঠিক হবে বলেই মনে করা হচ্ছে।
আটা-ময়দার দামও চলতি সপ্তাহে বাড়লো। রুটি সবজি পাতে তুলবেন তাও এখন কঠিন। খাবারের তালিকা থেকে মাছ-মাংস বাদ গেছে অনেক পবিবারের। তবে দেড়শ টাকা ডজনের ডিম কমে বেচাকেনা হচ্ছে ১২০ থেকে ১২৫ টাকায়।
সাইদ আরমান/ফই
