
ইউক্রেনে সহসা লড়াই থামার কোনো লক্ষণ নেই। কিয়েভে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা বেড়েছে। রাশিয়ার দাবি, বেসামরিক স্থাপনাকে লক্ষ্যবস্তু বানাচ্ছে ইউক্রেন। অস্ত্র দেয়ার বিষয়েও পশ্চিমাদের সতর্ক করেছে মস্কো। তবে জেলেনস্কি মনে করেন, ঠিকমতো অস্ত্র পেলে যুদ্ধ দ্রুতই শেষ হবে, থামানো যাবে রাশিয়াকে।
ইউক্রেনে চলছে রুশ সামরিক অভিযান। পাল্টা প্রতিরোধ করছে ইউক্রেনীয় সেনারাও। এরই মধ্যে রুশ সেনারা দোনবাস অঞ্চলকে কেন্দ্র করে তাদের সামরিক পরিকল্পনা গুছিয়ে আনছে। ইউক্রেনও ন্যাটোভুক্ত দেশ থেকে ট্যাংক, এস-থি হান্ড্রেডের অস্ত্র পেয়েছে।
ওয়াশিংটনে কঠোর কূটনৈতিক নোট পাঠিয়েছে মস্কো। সেখানে বলা আছে, ইউক্রেনে অস্ত্র পাঠিয়ে উত্তেজনা বৃদ্ধি করলে নজিরবিহীন পরিণতি দেখবে পশ্চিমা বিশ্ব।
এক সাক্ষাৎকারে ইউক্রেনের প্রেসিডেন্ট ভলদিমির জেলেনস্কি রাশিয়ার সম্ভাব্য পরমাণু হামলার বিষয়ে সতর্ক করেছেন। এছাড়া রাতে দেওয়া ভাষণে বলেছেন, যেসব অস্ত্রের চেয়েছেন, তা পেলে শিগগিরই শান্তিও ফিরে আসবে।
রাশিয়ার যুদ্ধজাহাজ মস্কভা ডুবে যাওয়ার পর কিয়েভে একটি জাহাজ প্রতিরোধী ক্ষেপণাস্ত্র কারখানায় হামলা করেছে রাশিয়া। কিয়েভে ৯ শতাধিক মরদেহের খোঁজ পাওয়া গেছে; যাদের রুশ বাহিনী হত্যা করেছে বলে দাবি ইউক্রেনের।
জাতিসংঘ বলছে, এখন পর্যন্ত ৫০ লাখের বেশি ইউক্রেনীয় দেশ ত্যাগ করে পাশের দেশগুলোতে আশ্রয় নিয়েছে, যা ইউক্রেনের মোট জনসংখ্যার ৯ ভাগের ১ ভাগ।
সিমু/ফই
